ছবি পিটিআই।
অসমের কাছাড় জেলায় নষ্ট হয়ে গেল ১০০০ ডোজ় কোভিশিল্ড। টিকা দেওয়ার আগে দেখা যায়, সেগুলি জমে বরফ হয়ে গিয়েছে। কী ভাবে এমনটা হল, জানতে দুই দফা তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷ প্রশ্ন উঠেছে, দেশে প্রতিষেধক রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবস্থা আদৌ কতটা সুরক্ষিত? প্রশ্ন কম নয় টিকা-প্রাপকদের সঙ্গে যোগাযোগ ও তথ্য সংরক্ষণের দেশীয় ও সরকারি অ্যাপ কো-উইন নিয়েও। এর সফটওয়্যারের ত্রুটির কারণে ইতিপূর্বে গোটা মহারাষ্ট্রে টিকা অভিযান স্থগিত রাখতে হয়েছিল সাময়িক ভাবে। এই অ্যাপের সমস্যার কারণে অসমে আজ প্রতিষেধক দেওয়ার দ্বিতীয় দিনের কাজ থমকে গেল ১২টি জেলায়।
কোভিশিল্ডের ১০০০ ডোজ় নষ্ট হয়ে যাওয়ার বিষয়টি ধরা পড়ে ভারতে কোভিড টিকাদান শুরুর গর্বিত মুহূর্তে। বিভিন্ন প্রতিষেধক কেন্দ্রের মতো শিলচর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেও নির্বাচিত চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা টিকার অপেক্ষায় ছিলেন গত শনিবার। প্রথম দশ জনকে একসঙ্গে ডেকে নেওয়া হয়। কারণ একটি ভায়ালে ১০টি ডোজ় থাকে। মেডিক্যাল কলেজের আইস-লাইনড রেফ্রিজারেটর (আইএলআর) থেকে প্রথম ভায়াল বার করেই হতবাক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মীরা। পুরো ওষুধ যে জমে বরফ! যোগাযোগ করেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে। বন্ধ রাখা হয় প্রতিষেধক প্রদান। পরে কর্তৃপক্ষের নির্দেশে আইএলআর-এ থাকা পুরো ১০০০ ডোজ় বাতিল করা হয়। প্রথম দিনের জন্য নতুন করে আবার প্রতিষেধক পাঠানো হয়।
কী ভাবে এমনটা হল, জানতে দুই দফা তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷ দু’জনকে শো-কজ়ও করা হয়েছে। এক তদন্তকারী অফিসারের বক্তব্য, মনে করা হচ্ছে, শিলচর মেডিক্যাল কলেজের আইএলআর বা রেফ্রিজারেটরটি খারাপ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy