কোলেস্টেরল থাকলে শীতকালে ৩ খাবার এড়িয়ে চলুন। ছবি: শাটারস্টক।
খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, শরীরচর্চা না করা, এমন নানা কারণে কোলেস্টেরল আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ক্রমশ ঊর্ধ্বগামী। বয়স বাড়লেই যে এমন ক্রনিক কিছু সমস্যা দেখা দেয়, তা কিন্তু নয়। অল্প বয়সিরাও এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। শীত মানেই উৎসবের মরসুম। জমিয়ে ভূরিভোজ। বাইরের তেল-মশলাদার খাবার খাওয়ার ফলে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকে। কোলেস্টেরল লাগাম ছাড়ালে হৃদ্রোগের আশঙ্কাও বেড়ে যায় কয়েক গুণ। তাই শীতকালে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমাতে এ়ড়িয়ে চলুন কয়েকটি খাবার।
মিষ্টিজাতীয় খাবার: শীতকাল মানেই তো মোয়া, নলেন গুড়ের মিষ্টি, পিঠেপুলি। তবে শরীরে কোলেস্টেরল বাসা বাঁধলে এই ধরনের খাবারগুলি থেকে দূরে থাকুন। ঘি, ক্ষীর দিয়ে তৈরি এই ধরনের খাবারে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ অনেক বেশি। এই ধরনের খাবার বেশি পরিমাণে খেলে খারাপ কোলেস্টেরল এলডিএল-এর মাত্রা বাড়তে পারে। এ ছাড়া, কোলেস্টেরল থাকলে নরম পানীয় এড়িয়ে চলা জরুরি। শীতকাল কেক খেতে ভালবাসেন অনেকেই। কেক, পেস্ট্রির মতো খাবারে মাখনের পরিমাণ অনেক বেশি। যা কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।
ভাজাভুজি: কোলেস্টেরল থাকলে তেলে ভাজা কোনও খাবার থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়। কারণ, এই ধরনের খাবারে ক্যালোরির পরিমাণ অনেক বেশি। এতে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই বলে এমন মুখরোচক খাবারের স্বাদ নেবেন না, তা হয় না। বাড়িতেই বানিয়ে নিতে পারেন এই খাবারগুলি। একান্তই ভাজাভুজি খেতে মন চাইলে এয়ার ফ্রায়ার কিংবা অল্প তেলে ননস্টিকের প্যানে চপ-কাটলেট ভেজে নিতে পারেন। তবে কোলেস্টেরল থাকলে ফিশ ফ্রাই কিংবা চিকেন কাটলেটের বদলে কবাব বেছে নেওয়াই বেশি স্বাস্থ্যকর।
পাঁঠার মাংস: শীতে পার্টি, পিকনিক লেগেই থাকে। কোলেস্টেরল থাকলে কিন্তু সেই সব জায়গায় গিয়ে পাঁঠার মাংস খাওয়া চলবে না। ট্র্যান্স ফ্যাট ও স্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে এমন খাবার বিশেষ করে প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলা জরুরি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy