— প্রতীকী চিত্র।
ক্ষত সারিয়ে তোলা, রক্ত জমাট বাঁধা বা হাড়ের জোর বাড়িয়ে তোলা ছাড়াও ফুসফুসের নানা রকম জটিলতা প্রতিরোধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ভিটামিন কে। সাম্প্রতিক গবেষণা অন্তত তেমনটাই বলছে। কোপেনহেগেন ইউনিভার্সিটি হাসপাতালের এক গবেষক জানাচ্ছেন, ২৪ থেকে ৭৭ বছর বয়সি প্রায় চার হাজারেরও বেশি মানুষ এই সমীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলেন। তাঁদের প্রত্যেকের রক্ত এবং ফুসফুসের কার্যকারিতা ‘স্পাইরোমেট্রি’ পরীক্ষা করা হয়। পাশাপাশি, তাঁদের সকলের জীবনধারা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যও সংগ্রহ করা হয়।
গবেষণা শেষে দেখা যায়, যাঁদের রক্তে ভিটামিন কে-র ঘাটতি রয়েছে, তাঁদের স্পাইরোমেট্রি পরীক্ষার ফল একেবারেই আশানুরূপ নয়। তা ছাড়াও গবেষকদের ধারণা, ভিটামিন কে-র পরিমাণ কম থাকা ওই অংশগ্রহণকারীদের সিওপিডি, হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও অনেকটাই বেশি। যদিও এই সম্পর্কে আরও নিশ্চিত হতে বিশদ গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। বিভিন্ন ভিটামিনের সমষ্টি হল এই কে ভিটামিন। সাধারণ খাবার খেয়েই এই কে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করা যায় বলে মত পুষ্টিবিদদের। পালং শাক, কালে সর্ষে শাক, শালগম, ব্রকোলি, বাঁধাকপি, অঙ্কুরিত ছোলা, বাদামেও ভিটামিন কে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। তাই নিয়মিত এই খাবারগুলি খাবার খেলে ফুসফুসের নানা ধরনের রোগ প্রতিরোধ করা যেতে পারে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy