— প্রতীকী চিত্র।
সপ্তাহান্তে গাড়ি চালিয়ে লং ড্রাইভে যাবেন। তবে একটানা গাড়ি চালালে অনেকেই ক্লান্ত বোধ করেন। তাই ফ্লাস্কে কফি তৈরি করে নিয়েই গাড়িতে ওঠেন। মাঝেমধ্যেই কফির কাপে চুমুক দেন। সঙ্গে সঙ্গেই মন একেবারে তরতাজা হয়ে ওঠে। তবে খেয়াল করে দেখেছেন, কফি খাওয়ার পর পরই রাস্তার পাশে গাড়ি দাঁড় করিয়ে সুলভ শৌচালয় কিংবা পেট্রোল পাম্প খুঁজতে হয়। এমন তীব্র প্রস্রাবের বেগ আসে যে, তা ধরে রাখাই দায় হয়। তাই ইচ্ছা থাকলেও কফি খেতে পারেন না। সমাজমাধ্যম প্রভাবী এবং পুষ্টিবিদ স্যামি গিল বলছেন, বাইরে বেরিয়ে কফি খেয়ে এমন সমস্যার সম্মুখীন হন অনেকেই। আসলে কফি বা ক্যাফিনজাতীয় পানীয় পেটের মধ্যে যাওয়া মাত্রই তা হজমে সহায়ক হরমোন, অ্যাসিড এবং উৎসেচকগুলিকে উদ্দীপিত করে। ফলে অন্ত্রের ভিতরের সমস্ত কার্যকলাপ গতি পায়। তাই শুধু প্রস্রাব নয়, মলত্যাগের বেগও আসতে পারে। তবে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখলেই এই ধরনের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
১) সঠিক সময়
গাড়িতে ওঠার আগে বা উঠেই কফি খাবেন না। গাড়ি চালাতে চালাতে মাঝপথে কিছু ক্ষণের জন্য বিরতি নিতেই হয়। তার কিছু ক্ষণ আগে যদি কফি খান, তা হলে আলাদা করে প্রস্রাবের জন্য গাড়ি থামাতে হবে না।
২) দুগ্ধজাত খাবার বাদ
দুধ দেওয়া কফি বা কফির সঙ্গে আলাদা করে ক্রিম খেলে শৌচাগারে যাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যেতে পারে। কারণ এই ধরনের কফি খেলে অন্ত্রের ভিতরের কার্যকলাপ বেড়ে যায়। ক্রিমের মধ্যে থাকা ফ্যাট হজমের সমস্যা বাড়িয়ে তোলে। তাই দুধ ছাড়া কালো কফি খাওয়ার অভ্যাস করতে পারলেই ভাল।
৩) কৃত্রিম চিনি বাদ
স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে কৃত্রিম চিনি খান অনেকেই। কিন্তু এই ধরনের পেটের সমস্যা প্রতিরোধ করতে গেলে কোনও রকম চিনিই খেতে বারণ করছেন পুষ্টিবিদেরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy