ডায়াবিটিস কমান মিষ্টি খেয়েই। ছবি: সংগৃহীত।
মিষ্টির সঙ্গে বাঙালির সম্পর্ক কোনও উপমা দিয়েই সঠিক বর্ণনা করা যায় না। শেষ পাতে মিষ্টি না হলে চলে না অনেকেরই। আবার ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ও আছে। সেই সঙ্গে ডায়াবিটিসের চোখরাঙানি তো রয়েছেই। কিন্তু, সামনে মিষ্টি দেখলে নিজেকে আটকানো খুবই কঠিন। তবে পুষ্টিবিদেরা কখনও মিষ্টি খেতে বারণ করে দেন না। বরং ওজন খুব বেশি না হলে কিংবা রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকলে মাঝেমাঝে মিষ্টি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে যদি দিনের বেলায় মিষ্টি খান, তা হলে দ্রুত হজম হয়। রাতে খেলে সমস্যা দেখা দিতে পারে। মিষ্টি মানেই যে দোকানের রসগোল্লা, রাজভোগ, তা নয়। বিকল্প পথও আছে। সে পথে হাঁটলে মিষ্টি খাওয়ার ইচ্ছা মিটবে, আবার শরীরও সুস্থ থাকবে।
ডার্ক চকোলেট
এতে থাকা ফ্ল্যাভিনয়েড নামক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরে ক্লান্তি কাটিয়ে তরতাজা ভাব আনে। রাত জেগে পড়াশোনা করলে ডার্ক চকোলেট জেগে থাকতে সাহায্য করবে। হৃদ্রোগ প্রতিরোধেও এর ভূমিকা রয়েছে।
ছানাতে মধু
ছানা কাটানোর পাউডার সহজেই দোকানে পাবেন। তা দিয়ে বা দুধে লেবু চিপে ছানা বানিয়ে নিন ঘরেই। এ বার এই ছানা মেখে নিয়ে তাতে দু-এক চামচ মধু মিশিয়ে নিন। আমন্ড, কাজু, কিশমিশ, আখরোট ইত্যাদি মিশিয়ে দিন এতে। এটি খেলে পেট ভরা থাকবে যেমন, তেমনই মিষ্টি খাওয়ার সাধও মিটবে। এই খাবারটি বেশ স্বাস্থ্যকর। যাঁরা ডায়েটে রয়েছেন, তাঁরাও সন্ধ্যার খাবার হিসেবে এটিকে বাছতে পারেন।
কাঠবাদাম-খেজুর দিয়ে বানানো মিষ্টি
কাঠবাদাম ও খেজুর একসঙ্গে পিষে বেটে নিন। তার পর সেটি বায়ুনিরোধক পাত্রে বা ফয়েল পেপারে মুড়ে ফ্রিজ়ে রেখে দিন। জমাট বেঁধে গেলে ছোট ছোট টুকরো করে কেটে খেতে পারেন। এতে মিষ্টি খাওয়ার সাধ যেমন মিটবে, তেমন বাড়তি মেদও জমাবে না শরীরে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy