আলু খেয়েও রোগা হওয়ার কয়েকটি প্রণালী রইল। ছবি-সংগৃহীত
রোগা হওয়া সহজ কথা নয়। তার জন্য প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়। নিয়ম করে শরীরচর্চা, জিমে যাওয়া, খাওয়াদাওয়ায় বিধিনিষেধ মানা জরুরি। বাড়তি মেদ ঝরিয়ে ফেলতে অনেকেই এমন নিয়মের মধ্যে দিয়ে যান। মেদ ঝরানোর এই পর্বে রোজের খাদ্যতালিকায় ভাত রাখেন না অনেকেই। অন্যান্য শাকসব্জি খেলেও থাকে না আলু। তবে পুষ্টিবিদরা বলছেন, আলু খেলে ওজন বেড়ে যেতে পারে এ ধারণা পুরোপুরি ঠিক নয়। আলুতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ বেশি। জিআই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে না। এটা যেমন ভুল নয়। তেমনই আলু যদি সঠিক উপায়ে একটু অন্য রকম ভাবে রান্না করা যায়, তা হলে রোগা হওয়ার লড়াইটা অনেক সহজ হয়ে যেতে পারে। আলু খেয়েও রোগা হওয়ার কয়েকটি প্রণালী রইল।
১) আলুর রায়তা
একটি পাত্রে দু’কাপ আলু সেদ্ধ নিন। এ বার এতে একে একে মেশান টক দই, বিটনুন, গোলমরিচ গুঁড়ো, ভাজা জিরে গুঁড়ো, লাল লঙ্কা গুঁড়ো এবং কিছু ধনেপাতা। চামচ দিয়ে প্রত্যেকটি উপকরণ একসঙ্গে ভাল করে মিশিয়ে নিয়ে ফ্রিজে রেখে দিন। খাওয়ার আগে বার করে নিন।
২) আলুর স্যালাড
নুন জলে আলু সেদ্ধ করে ডুমো ডুমো করে কেটে নিন। এ বার এতে অল্প পরিমাণে অলিভ অয়েল, লেবুর রস, কুচি করে কাটা শশা, পেঁয়াজ, টম্যাটো, কাঁচা আম একসঙ্গে মিশিয়ে সুস্বাদু স্যালাড বানিয়ে নিন। শরীরচর্চার শেষে একটি স্বাস্থ্যকর জলখাবার হিসাবে খেতেই পারেন এই স্যালাড।
৩) আলুর স্যুপ
কড়াইয়ে তেল গরম তাতে পেঁয়াজ কুচি, গাজরের টুকরো, ভুট্টা সেদ্ধ, সেদ্ধ মটরশুঁটি, রসুন কুচি, নুন এবং গোলমরিচ গুঁড়ো একসঙ্গে সব দিয়ে নাড়তে থাকুন। সব্জি সেদ্ধ হয়ে এলে তাতে মেশান স্ম্যাশ করা আলু। আধ কাপ মতো দইও দিন। কিছু ক্ষণ নাড়াচাড়া করতে করতে ঘন হয়ে এলে নামিয়ে গরম গরম খেয়ে নিন আলুর স্যুপ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy