খাবার খাওয়ার সময়ে পরিমাণের কথা একেবারেই মাথায় আসে না। ছবি- সংগৃহীত
যে দিন মন খুব খারাপ, সে দিন মনের দুঃখে বিরিয়ানি খান প্রতীক। আবার বেতন না বাড়লেও কাজের জন্য অফিসে যখন ঊর্ধ্বতনের প্রশংসা জোটে, সে দিন তো আর কথাই নেই। কিন্তু মুশকিল হল, খাবার খাওয়ার সময়ে পরিমাণের কথা একেবারেই মাথায় আসে না। প্রতি বার গলা পর্যন্ত খাবার খাওয়ার পর, এমন কষ্ট হয় যে দমবন্ধ হয়ে যাওয়ার জোগাড়। খাওয়ার পরেই ভাবেন ভাল লাগলেও আর এমন ভাবে খাবেন না। কিন্তু সেই বিরিয়ানি গন্ধ পেলেই সব ভুলে যান। তার পর শারীরিক কষ্টে ঘর জুড়ে পায়চারি করতে হয়। হজমের ওষুধ খেয়েও সুরাহা মেলে না। চিকিৎসকেরা বলছেন, এই অভ্যাস থেকেই শারীরিক নানা সমস্যা শুরু হয়। তবে কার কী ধরনের সমস্যা হবে, তা ব্যক্তিবিশেষে পাল্টে যেতে পারে। চিকিৎসা পরিভাষায় যা ‘ইটিং ডিজ়অর্ডার’ নামেও পরিচিত।
এমন খাওয়ার অভ্যাসে কী কী সমস্যা হতে পারে?
শারীরিক সমস্যা
অতিরিক্ত পরিমাণে খাবার খেয়ে ফেললে হজমের সমস্যা হতে পারে। পেটের গোলমাল হওয়ার আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না। পুষ্টিবিদদের মতে, পেটের সমস্যা থেকে ক্লান্তিও আসতে পারে।
মন খুঁতখুঁত
বেশি খেয়ে ফেলার পরে অনেকেই অপরাধবোধে ভোগেন। ভাল খাবার খেয়েও দোলাচলে ভুগতে থাকেন অনেকে। যা থেকে আবার মনের উপরেও চাপ পড়ে।
মনের উপর চাপ
খাবার থেকে অনেকেরই উদ্বেগের জন্ম হয়। অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে শরীরে মেদের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। নিজের চেহারা দেখে অবসাদে ভুগতে থাকেন অনেকে।
ক্লান্তি
অতিরিক্ত খাবার খেলে তা রক্তে শর্করার উপর যথেষ্ট প্রভাব ফেলে। এই পরিমাণ খাবার খেয়ে কাজ করতে না পারাই স্বাভাবিক। কারণ, পেট ভর্তি হলে কাজ করার ক্ষমতা কমে যেতে পারে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy