ফেলে দেওয়া ফ্যান খেয়েও সুস্থ থাকা যায়। ছবি: ফ্রিপিক।
শিশুদের স্বাস্থ্য ফেরাতে আগেকার দিনে ঘি দিয়ে ফ্যানভাত খাওয়াতেন মা-ঠাকুমারা। এখন বেশির ভাগ বাড়িতেই সেই চল নেই। বরং প্রতিদিন ভাত রান্না করে ফ্যান ফেলে দেওয়া হয়। কিন্তু জানেন কি, এই ফ্যানের সঙ্গেই বেরিয়ে যায় কত পুষ্টিগুণ? শুধু স্বাস্থ্যের পক্ষেই উপকারী নয়, ত্বক ও চুলের যত্নেও বিশেষ কার্যকর ভাতের ফ্যান।
১.শরীরে দ্রুত শক্তি জোগাতে সাহায্য করে ভাতের ফ্যান। এতে থাকে কার্বোহাইড্রেট। শারীরিক পরিশ্রমের পর কেউ এক গ্লাস ফ্যান খেলে, দ্রত শক্তি পাবে শরীর। এটি হজমেরও সহায়ক। শরীরে ভাল ব্যাক্টেরিয়ার বৃদ্ধিতে সাহায্য করে ফ্যান। পেটের রোগ হলে বা হজমে সমস্যা হলে ফ্যান খেলে শরীর ভাল থাকবে।
২. ভাতের ফ্যানে থাকে ভিটামিন বি১, বি২, বি৬। বিপাকহার বৃদ্ধিতে সাহায্য করে ফ্যান। এতে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম। স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য তাই ফ্যান বিশেষ ভাবে কার্যকর। পাশাপাশি, ফ্যান খেলে শরীরের জলের ঘাটতিও দূর হয়।
৩. ভিটামিন, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট এবং খনিজে ভরপুর ফ্যান ত্বকের জন্যও উপকারী। ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধিতেও ফ্যান ব্যবহার করা হয়। ব্রণের সমস্যা দূর করতে, ত্বকের কালচে ভাব দূর করতেও ভাতের ফ্যান কাজে লাগে।
৪. ভাতের ফ্যান চুলের বৃদ্ধিতে বিশেষ ভাবে সাহায্য করে। শ্যাম্পু করার পর চুলে মেখে নিতে পারেন ফ্যান। এতে চুল ঝরা কমবে ও চুল নরম হবে।
৫. রান্নার সময় ঝোল ঘন করতেও ভাতের ফ্যান কাজে লাগাতে পারেন। ভিটামিন ও খনিজে সমৃদ্ধ ফ্যান এমনিতেই ঘন হয়। জলের বদলে ফ্যান ব্যবহার করলে, খাবারে অতিরিক্ত পুষ্টিগুণও যোগ হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy