প্রথমেই খুব বেশি শক্ত রুটিন তৈরি করবেন না যেন। ছবি: সংগৃহীত
নিয়মিত শরীরচর্চা, সময় মতো খাওয়াদাওয়া আর পর্যাপ্ত বিশ্রাম- এই তিন অভ্যাসেই লুকিয়ে রয়েছে সুস্থ জীবনের চাবিকাঠি। স্বাস্থ্য সম্পর্কে আপনি যথেষ্ট সচেতন হলেও আপনার সঙ্গী এই বিষয় একেবারেই তোয়াক্কা করেন না। ঝগড়া-অশান্তি করে কোনও লাভ নেই। প্রেম দিবসে সঙ্গীর কাছে উপহার নয়, সুস্থ জীবনযাপনের আবদারটুকু করতেই পারেন।
কী ভাবে
একসঙ্গে করলে কোনও কাজই কঠিন মনে হয় না। সঙ্গীর ওপর শরীরচর্চা করার বোঝা চাপিয়ে দেবেন না। প্রয়োজনে দু’জনে একসঙ্গে জিমে ভর্তি হন। একা একা শরীরচর্চা করলে অনেক ক্ষেত্রেই কয়েকদিন করার পর আর জিমে যেতে ইচ্ছে করে না। ফলে ওজন ঝরানোর স্বপ্ন অধরাই থেকে যায়। পছন্দের মানুষটি সঙ্গে থাকলে উত্সাহ পাওয়া যায়।
জিমে ভর্তি হতেই হবে এমন কোনও মানে নেই। দু’জনে চাইলে স্বাস্থ্যকর রান্না শেখার ক্লাসেও ভর্তি হতে পারেন। তবে অবশ্যই যদি আপনার সঙ্গীর রান্না শেখার প্রতি ঝোঁক থাকে। এই উপায় দু’জনে বেশ কিছুটা সময় একসঙ্গে কাটাতে পারবেন। পুষ্টিকর খাবার যেমন আপনার স্বাস্থ্যের উন্নতি করবে, তেমনি সম্পর্কও হবে মজবুত।
শরীরচর্চা কিংবা যোগাভ্যাস করলে কেবল শরীর সুস্থ থাকবে এমনটা নয়, এই অভ্যাস আপনার মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি ঘটায়। সঙ্গীকে এই কথাটা ভাল করে বুঝিয়ে বলুন।
খাদ্যাভাসে বদল আনুন। রেস্তরাঁর খাবার নয়, বাড়িতেই পুষ্টিকর অথচ সুস্বাদু হবে এমন খাওয়ার তৈরি করুন। তবে একদিনেই সব বদল করতে যাবেন না। ধীরে ধীরে বদল আনুন। সঙ্গীকে জীবনে বদল আনার সময়টুকু দিতেই হবে।
ডায়েট এবং শরীরচর্চার একটি লিস্ট তৈরি করে নিতে পারেন। প্রথমেই খুব বেশি শক্ত রুটিন তৈরি করবেন না যেন। সঙ্গী কোনও ভুল করলে তার ভুল তুলে না ধরে তাঁকে উৎসাহ দিন। জীবনযাত্রায় এই পরিবর্তন আনার পর সামান্য সুফল পেলেই তা উদ্যাপন করুন একসঙ্গে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy