বিছানা এবং বালিশ কিন্তু ঘুমের বারোটা বাজাতে পারে। ছবি: সংগৃহীত।
অনিদ্রার সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। মানসিক উদ্বেগ, অস্থিরতা, ঘুম না আসার নেপথ্যে আরও অনেক কারণ থাকতে পারে। তবে বালিশ এবং বিছানা আরামদায়ক না হলেও অনিদ্রার একটা ঝুঁকি থেকে যায়। তবে খুব তুলতুলে বিছানায় না ঘুমোনোই শ্রেয়। ভাল ঘুমের জন্য বিছানা-বালিশও আদর্শ হওয়া চাই। না হলে ঘাড়ে-পিঠে ব্যথার একটা আশঙ্কা থাকে। ভাল ঘুমের জন্য বালিশ এবং বিছানা কেমন হওয়া জরুরি?
বিছানা
দু’-এক দিন দলে ক্ষতি নেই। তবে প্রতি দিন নরম তুলতুলে বিছানায় ঘুমোলে শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা হতে পারে। তা ছাড়া, নরম বিছানায় ঘুমোচ্ছেন মানেই যে দারুণ ঘুম হবে, তা কিন্তু নয়। বরং উল্টোটাও হতে পারে। শোয়ার পর দেখবেন বিছানা ডুবে না যায়। জাজিম এবং তোশক দু’টোই একসঙ্গে ব্যবহার করেন অনেকেই। সেটা না করাই ভাল। হয় জাজিম কিংবা তোশক ব্যবহার করুন। ম্যাট্রেসও ব্যবহার করতে পারেন। তবে সেটা ভাল মানের ম্যাট্রেস হতে হবে। না হলে ঘুম আসার বদলে চলে যাবে।
বালিশ
ঘুম যাতে ভাল হয়, তার জন্য বালিশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এমন বালিশ বেছে নিন, যাতে ঘাড়ে কোনও অস্বস্তি না হয়। অনেকেই বড় বড় বালিশ ব্যবহার করেন। দরকার না হলে আয়তনে বড় বালিশ ব্যবহার না করাই ভাল। ছোট বালিশ মাথা রেখে ঘুমোনোর আলাদা একটা স্বস্তি আছে।
বালিশের এক দিকে বেশি দিন না শোয়াই ভাল। অনেক সময় বালিশের এক দিকে ঘুমোতে ঘুমোতে ওই জায়গাটি গর্ত মতো হয়ে যায়। তাই মাঝেমাঝেই বদলে নেওয়া জরুরি। তা হলে ঘাড়ে ব্যথার ঝুঁকি কমে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy