পাকা চুলের রহস্য সন্ধানে। ছবি: সংগৃহীত।
একটা করে দিন ফুরোলেই একটু করে বয়স বেড়ে যায়। বয়স যে বাড়ছে, তার প্রথম লক্ষণ ধরা পড়ে চুলে। চুলের ফিকে হয়ে যাওয়া রং বুঝিয়ে দেয়, বয়স হচ্ছে। তবে বার্ধক্য আসারও নির্দিষ্ট একটা সময় থাকে। অনিয়মিত জীবনযাত্রা, খাদ্যাভাস, দূষণ— সে সব নিয়মের ধার ধারে না। ফলে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই ‘বার্ধক্য’ কড়া নাড়ে। চিকিৎসকেরা বলছেন, কম বয়সে চুলে পাক ধরার কারণ অনেক ক্ষেত্রেই জিনগত। চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হয় 'প্রিম্যাচিয়োর ক্যান্যাইটিস'।
অল্প বয়সে চুলে পাক ধরে কেন?
বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, এই ধরনের সমস্যা জিনগত। বাবা-মায়ের মধ্যে কারও যদি অল্প বয়সে চুলে পাক ধরার ইতিহাস থাকে, তা হলে পরের প্রজন্মের মধ্যে সেই সম্ভাবনা থাকবেই। তবে অনেক মা-বাবা-ই অভিযোগ করেন, তাঁদের ক্ষেত্রে সমস্যা শুরু হয়েছিল তিরিশের কোঠায় গিয়ে। কিন্তু এখনকার ছেলে-মেয়েদের চুল পেকে যাচ্ছে কৈশোরেই। চিকিৎসকেরা বলছেন, জিনের বাহ্যিক অভিব্যক্তি (জেনেটিক ইনফরমেশন কনসেনট্রেশন) কেমন হবে, তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। চুলে পাক ধরার সমস্যা কারও ক্ষেত্রে জিনগত। আবার উপযুক্ত ভিটামিন, খনিজের অভাবেও অনেকের চুল পেকে যায়।
অল্প বয়সে চুল পাকার সমস্যা প্রতিরোধ করা সম্ভব?
অন্যান্য শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ার মতোই চুল পেকে যাওয়াও স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। তার গতি পুরোপুরি আটকে দেওয়া যায় না। তবে শ্লথ করা যায়। এ ক্ষেত্রে ভিটামিন, প্রোটিন, খনিজ সমৃদ্ধ সুষম খাবারের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। ধূমপান, মদ্যপান ছাড়তে পারলেও ভাল হয়। চুলের স্বাভাবিক রং ফিরে পেতে বাইরের ধুলো-ধোঁয়া বাঁচিয়ে চলতে হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy