অনুরাগীরা এসে উরফির সঙ্গে ছবি তুলে গেলেন। সবাইকে অবাক করে ছুটে এল দু-চার জন বালকও! —ফাইল চিত্র
সন্ধ্যা পেরিয়ে তখন প্রায় রাত। চেরি রঙের গাড়ি থেকে নেমে এলেন উরফি জাভেদ। পরনে তাঁরও চেরি রঙের কিছু বস্ত্রখণ্ড। যার একাংশ কোমর থেকে পায়ের গোড়ালি অবধি চেপে বসেছে। পায়ে হাইহিল, ভাল করে হাঁটতে পারছেন না মডেল-তারকা। ঊর্ধ্বাঙ্গে বিশেষ কিছু নেই। যদিও তাঁকে দেখে আলোকচিত্রীদের উৎসাহ তুঙ্গে। গন্তব্যে পৌঁছে ভিতরে ঢুকে যাওয়ার মুখে আলোকচিত্রীদের কথায় দু’ধাপ উপরে উঠে দাঁড়ালেন। তার পরই শুরু অনুরোধের আসর।
একে একে অনুরাগীরা এসে উরফির সঙ্গে ছবি তুলে গেলেন। সবাইকে অবাক করে ছুটে এল দু-চার জন বালকও! কিশোরীরা তো প্রায়ই উরফির সঙ্গে ছবি তোলে। এই প্রথম কোনও ছোট্ট ছেলেকে নিয়ে ছবি তুললেন উরফি। সেই দেখে চলছে নিন্দামন্দ। সমাজমাধ্যমে ভিডিয়োটি ঘুরে বেড়াচ্ছে। মন্তব্য ভেসে এল, “বাচ্চাদেরও রেহাই দেবে না উরফি?” আবার কেউ লিখেছেন, “ছোট্ট ছেলেটাকে বিগড়ে দিল রে!” এক জন আবার লিখলেন, “উরফির সঙ্গে ছবি তুলতে কে বলল একে?”
উরফির নিমাঙ্গ ঢাকা হলেও অগ্র-পশ্চাৎ অনেকটাই অনাবৃত। স্তনের দু’পাশ থেকে দুটি ফিতে আলাদা করে জোড়া, তাতে স্তনাভাস স্পষ্ট। সেই অবস্থায় উরফি নিজেও বালকের সঙ্গে পোজ দিতে অপ্রস্তুত বোধ করছিলেন। মুখের অভিব্যক্তিতে কেমন এক ভ্যাবাচ্যাকা ভাব দেখা যায়। এতেই আরও কটাক্ষ-বাণে জর্জরিত হয়ে যান তিনি। যদিও উরফি কি আর জানতেন, সেই বালক এমন আচমকা এসে ছবি তুলতে চাইবে!
এর পর অবশ্য খোশমেজাজেই ছিলেন উরফি। সহকারীদের বললেন সকলকে মিষ্টি দিতে। প্রশ্ন এল, হোলি কোথায় কাটাবেন। উরফির জবাব,“ঘরেই। বাইরে বেরোই না।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy