ইনস্টাগ্রামে ভিডিয়ো পোস্ট করে কটাক্ষের শিকার নীল ভট্টাচার্য। — ফাইল চিত্র।
চট্টোপাধ্যায় পরিবারে শোকের ছায়া। প্রয়াত হয়েছেন ঠাম্মা। তাঁর চলে যাওয়ায় শোকস্তব্ধ নাতি নাতনিরা। বিক্রমের সব থেকে কাছের মানুষ ছিলেন তাঁর ঠাম্মা। এই মুহূর্তে এই খাতেই এগোচ্ছে ‘বাংলা মিডিয়াম’ সিরিয়ালের গল্প। বিক্রম আর ইন্দিরার জীবনের অন্যতম যোগসূত্র ছিলেন তো এই ঠাম্মাই। শোকসভার আয়োজন চলছে। এ তো গেল পর্দার সামনের গল্প। কিন্তু ক্যামেরা বন্ধ হলেই চিত্রটা কিন্তু সম্পূর্ণ আলাদা।কিছু দিন আগে এমনই গল্প ‘গৌরী এল’ সিরিয়ালে দেখেছেন দর্শক।
গৌরী জানিয়েছিলেন, শোকের দৃশ্যে অভিনয় করতে করতে মন খুবই ভারাক্রান্ত হয় পড়ে তাঁর। শট শেষ হলেও তাঁদের টিমের কারও মন ঠিক হয় না। তবে ‘বাংলা মিডিয়াম’ সিরিয়ালের সদস্যদের ক্ষেত্রে বিষয়টা পুরো উল্টো। পরিচালক ‘কাট’ বলতেই ফ্রেমবন্দি তাঁদের অন্য মূর্তি। বিক্রম ওরফে নীল ভট্টাচার্যের হাসি তো থামছেই না। অন্য দিকে তাঁর কাণ্ড দেখে অভিনেতা আয়ুষ দাসও মুচকি হাসছেন।
নীল লিখেছেন, ‘‘যখন সবাই গম্ভীর, আমার অবস্থা এ রকম।’’ তবে ফ্লোরে কলাকুশলীর এই কাণ্ড মোটেও পছন্দ হয়নি দর্শকদের। কেউ লিখেছেন, “আপনাদের ন্যূনতম কোনও নিষ্ঠা নেই, ছিঃ!” আবার কেউ প্রশ্ন তুলেছেন, “যতই কাল্পনিক হোক, তা বলে কেউ মারা গেলে হাসতে হয়?” অন্য দিকে কেউ কেউ অবশ্য নীলের বক্তব্য বুঝেছেন। পুরো বিষয়টাই যে মজার ছলে ঘটেছে তা এক প্রকার স্পষ্ট। তবুও সিরিয়ালের প্রতি দর্শকদের আবেগ যে খুবই নিবিড়। তাই কখন কে রুষ্ট হন, তা বোঝা কঠিন।
বিভিন্ন কারণে মাঝে মধ্যেই আলোচনার কেন্দ্রে চলে আসেন নীল। কিছু দিন আগে নীলের সঙ্গে তাঁর স্ত্রী তৃণা সাহার সম্পর্ক নিয়ে টলিপাড়ায় বিস্তর জলঘোলা হয়। তবে এখন সব সমস্যা মিটে গিয়েছে। সদ্য শেষ হয়েছে তৃণার সিরিয়াল ‘বালিঝড়’। তিনি আপাতত মুম্বইয়ের কাজে ব্যস্ত। আর নীল ব্যস্ত সিরিয়ালের শুটিংয়ে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy