ঘটি বাঙালের প্রতিনিধি হয়ে হাজির হয়েছিলেন, অভিনেতা সাহেব ভট্টাচার্য ও ফুটবলার কৃশানু দে-র স্ত্রী পনি দেবী।
অতি সম্প্রতি স্টার জলসার ‘রান্নাবান্না’ পেরিয়ে গেল ২০০ পর্ব। সোম থেকে শনি রকমারি রেসিপি নিয়ে হাজির সঞ্চালিকা অপরাজিতা আঢ্য, রিল ছেলে রক্তিম সামন্ত। সঙ্গে পোক্ত রাঁধিয়ে, নামী-দামি সেলেবরা তো আছেনই। অন্য কুকারি শো যখন বিকেলের ছোটপর্দা জুড়ে সম্প্রচারিত হয় এই চ্যানেলের শো তখন বেলা সাড়ে বারোটায় হাজির ঘরণীদের অন্দরমহলে। লক্ষ্য একটাই, শো দেখতে দেখতে যাতে তাঁরা রেঁধে ফেলতে পারেন মনের মতো রেসিপি।
এটাই এই শো-এর ইউএসপি।
কী এমন বিশেষত্ব এই শো-এর? প্রশ্ন করুন, কী নেই এখানে? পিঠে পার্বণ, বাঙাল-ঘটি রেসিপি হয়ে শাশুড়ি-বৌমা সপ্তাহ---- পরিপাটি করে ভূরিভোজের আয়োজন রয়েছে কুকারি শো-তে। বাড়ির গৃহিণীর মতোই যেখানে রীতিমতো কোমর বেঁধে হাতা-খুন্তি নিয়ে হেঁশেল সামলাচ্ছেন সঞ্চালিকা অপরাজিতা আঢ্য। নিজের হাতে সাধারণ-অসাধারণ রেসিপি রেঁধে, বেড়ে, যত্ন করে খাওয়াচ্ছেনও অংশগ্রহণকারীদের। সঙ্গে রক্তিম সামন্ত।
এছাড়াও, অতিথিদের আনাগোনা লেগেই থাকে অপরাজিতার ‘রান্নাবান্না’-য়। বাঙাল-ঘটি সপ্তাহে দুই বাংলার মধ্যে জোর টক্কর দিতে উপস্থিত ছিলেন প্রয়াত ইস্টবেঙ্গল ফুটবলার কৃশাণু দে-র স্ত্রী শর্মিলা দে এবং অভিনেতা সাহেব ভট্টাচার্য। দু’জনে আসর জমিয়ে দিলেন ‘লাউডগা দিয়ে ইলিশ মাছ’ আর ‘পোস্ত চিংড়ি’ রেঁধে। ২৬ জানুয়ারি, প্রজাতন্ত্র দিবসে আসছেন সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়। দেশভাগ, ওপার বাংলা থেকে এপার বাংলায় আসার একরাশ স্মৃতি নিয়ে। সঙ্গে বাংলাদেশের এক্সক্লুসিভ রান্না ‘তিতার ঝোল’-এর রেসিপি।
১ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে ‘শাশুড়ি-বৌমা স্পেশ্যাল সপ্তাহ’। যেখানে শহর কলকাতার পাশাপাশি অন্যান্য জেলা থেকেও আসছেন শাশুড়ি আর বৌমারা। যাঁদের ঝুলিতে ‘ফিশ বল কারি’, ‘ধনিয়া রাইস’, ‘পাপরিকা চিকেন’, ‘মাটন ঝাল’-এর মতো রেসিপি।
এই পর্বে সদ্য বিবাহিত অভিনেত্রী মানালি দে আসছেন শাশুড়ি বসুধা মুখোপাধ্যায়কে নিয়ে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy