দ্বিতীয় দিনের জমায়েতে সোহিনী সরকার। —নিজস্ব চিত্র।
১৪ অগস্ট রাতে যাদবপুর এইটবি বাসস্ট্যান্ডে তিনি প্রতিবাদের মুখ ছিলেন। আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে ১৫ অগস্ট তিনি হাসপাতাল চত্বরে। সেখান থেকে সোহিনী সরকার বার্তা দিলেন, “আমরা শহরের আর কোনও মেয়ে, তরুণী চিকিৎসকের মতো যন্ত্রণা পেয়ে মরতে রাজি নই। এই প্রতিবাদ আর যেন না করতে হয়। আর যেন কোথাও, কোনও মেয়ের সঙ্গে এমন নারকীয় ঘটনা না ঘটে।”
কথার শুরুতেই সোহিনী জানান, এই মুহূর্তে নমস্কার, ধন্যবাদ কোনওটাই বলার মতো মানসিক অবস্থায় নেই তিনি। এর শেষ কোথায় তা-ও জানেন না। কেবল জানেন, এই নৃশংস অত্যাচারের শেষ চান। কী ভাবে হবে সেটা যাঁরা রাজ্য বা দেশ চালানোর দায়িত্বে রয়েছেন তাঁরা জানবেন, মত সোহিনীর।
কথা প্রসঙ্গে সোহিনী বললেন, “১৪ অগস্ট যাদবপুর এইটবি বাসস্ট্যান্ডে মেদিনীপুর থেকে এক মা এসেছিলেন। তাঁর মেয়ে বছর দুই আগে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। সেই মামলা ধামাচাপা পড়ে গিয়েছে। সেই মায়ের আশা, যদি এই আন্দোলন তাঁর মেয়েকেও সুবিচার পাইয়ে দেয়।” এই দিনটাও দেখতে হচ্ছে, আফসোস অভিনেত্রীর। একই সঙ্গে অভিনেত্রী সাংবাদিক বন্ধুদের অনুরোধ জানান, তাঁরা যেন আন্দোলনকে সঠিক ভাবে তুলে ধরেন। এই প্রতিবাদ শুধুই যেন তারকাদের প্রচার না হয়ে ওঠে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy