Saif Ali Khan's sister Saba Ali Khan made her own mark dgtl
Entertainment Gallery
জুয়েলারি ডিজাইন থেকে ২৭০০ কোটির সম্পত্তির দেখভাল, বলিউড থেকে বহু দূরে সইফের এই বোন
লাইমলাইটের আলোয় প্রায়শই দেখা গিয়েছে তাঁর মা-বাবা, ভাই-বোনকে। তবে যে কোনও কারণেই হোক, তেমনটা হয়নি পটৌডী পরিবারের এই সদস্যের ক্ষেত্রে। বরং নিজে থেকেই যেন প্রচারের আলো থেকে দূরে থেকেছেন সব সময়। পেজ থ্রি-র পাতায় তাঁকে বেশি দেখা না গেলেও সইফ আলি খানের বোন সাবা আলি খান স্বনামেই সুপরিচিত।
নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতাশেষ আপডেট: ০১ মার্চ ২০২০ ১১:০০
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১১
লাইমলাইটের আলোয় প্রায়শই দেখা গিয়েছে তাঁর মা-বাবা, ভাই-বোনকে। তবে যে কোনও কারণেই হোক, তেমনটা হয়নি পটৌডী পরিবারের এই সদস্যের ক্ষেত্রে। বরং নিজে থেকেই যেন প্রচারের আলো থেকে দূরে থেকেছেন সব সময়। পেজ থ্রি-র পাতায় তাঁকে বেশি দেখা না গেলেও সইফ আলি খানের বোন সাবা আলি খান স্বনামেই সুপরিচিত।
০২১১
প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক মনসুর আলি খান পটৌডীর দ্বিতীয় সন্তান সাবার জন্ম হয়েছিল ১৯৭৬ সালে, মুম্বইতে। তবে ছেলেবেলাটা মুম্বইয়ে কাটলেও খুব অল্প বয়সেই মা-বাবার সঙ্গে দিল্লিতে থাকতে শুরু করেন সাবা।
০৩১১
ছোট থেকেই বেশ লাজুক ছিলেন সাবা। ক্যামেরার সামনে খুব কম সময়েই দেখা গিয়েছে তাঁকে। মা শর্মিলা ঠাকুর, দাদা সইফ আলি খান বা বৌদি করিনা কপূর খান অথবা বোন সোহা আলি খানের মতো সিনেমার পর্দায় এখনও পর্যন্ত দেখা যায়নি তাঁকে।
০৪১১
দাদা বা বোনের মতো অভিনয়ে পা না রাখলেও সিনেমার প্রতি উৎসাহে তাঁদের থেকে কম যান না সাবা। তবে মা, দাদা অথবা বোন সোহার মতো অভিনয় নয়, বরং পেশা হিসাবে অলঙ্কার ডিজাইনিংকেই বেছে নিয়েছেন তিনি।
০৫১১
শুধু অলঙ্কার নকশা করাই নয়, সেই সঙ্গে ভোপালে প়টৌডী পরিবাররের ট্রাস্ট অওকাফ-ই-শাহ-রও। দেখাশোনার দায়িত্ব রয়েছে তাঁর উপর।
০৬১১
সাবার সঙ্গে করিনা কপূরের সম্পর্ক বন্ধুর মতোই। শোনা যায়, জন্মদিনে করিনাকে অলঙ্কার উপহার দিয়েছিলেন তাঁর তখনকার বয়ফ্রেন্ড সইফ। সেই জুয়েলারি ডিজাইন করেছিলেন সাবা। সাবার ডিজাইনে এতটাই মুগ্ধ হয়েছিলেন করিনা, তার পর থেকেই নাকি তাঁদের মধ্যে বন্ধুত্ব গাঢ় হয়।
০৭১১
ডিজাইনার হিসাবে পরিচিতি ছাড়াও তাঁর একটা অন্য পরিচয়ও রয়েছে। কম বয়স থেকেই বাবার সঙ্গে ভোপালের ট্রাস্টের কাজ হাত লাগিয়েছিলেন তিনি। ভোপালের পটৌডী পরিবারের ডেপুটি ট্রাস্টি হিসাবেও কাজ করেছেন দীর্ঘ দিন।
০৮১১
অল্প বয়স থেকেই সাবাকে সামলাতে হয়েছে পটৌডী পরিবারের ২৭০০ কোটি টাকার সম্পত্তি। এর পর ২০১১ সালে মনসুর আলি খান পটৌ়ডীর মৃত্যুর পর ট্রাস্টের দেখাশোনার পুরোপুরি দায়িত্ব এসে বর্তায় তাঁর উপর।
০৯১১
পেশা হিসাবে যে ডিজাইনিংকেই বেছে নেবেন, তা ছোটবেলা থেকেই যেন জানতেন সাবা। দিল্লি কলেজ অব আর্ট-এর স্নাতক সাবা জেমোলজি অ্যান্ড ডিজাইন-এর ডিপ্লোমাও করেছেন। এর পর হিরের গয়না ডিজাইন করায় মন দেন।
১০১১
৪৪ বছরের সাবা নিজের নামেই ডিজাইনিং লেবেলও রয়েছে। তবে গ্ল্যামার জগতের সঙ্গে জড়িত থাকলেও ক্যামেরার সামনে বেশি দেখা যায়নি তাঁকে।
১১১১
সইফ বা সোহার মতো এখনও পর্যন্ত জীবনসঙ্গী বাছেননি সাবা। সাকসেসফুল অ্যান্ড সিঙ্গল— এটাই বোধহয় সাবার পরিচিতি।