রণবীর কপূর, ঋদ্ধিমা কপূর ও নীতু কপূর। ছবি: সংগৃহীত।
সমাজমাধ্যমে কেউ কোনও মন্তব্য করলেই, তা পড়ার কোনও দরকার নেই। নিজের মেয়েকে এই শিক্ষাই দিচ্ছেন রণবীর কপূরের দিদি ঋদ্ধিমা কপূর। কিন্তু এই শিক্ষা দিতে গিয়ে নিজের বাড়ির পরিচারককে অপমান করেছেন তিনি। দাবি নেটাগরিকের।
কপূর পরিবারের সঙ্গে প্রায়ই ঋদ্ধিমা ও তাঁর মেয়ে সামারাকে দেখা যায়। এক সাক্ষাৎকারে মেয়ে সামারাকে নিয়ে গিয়েছিলেন রণবীরের দিদি। সেখানেই সামারাকে কী ভাবে বড় করছেন, তা নিয়ে কথা বলেন ঋদ্ধিমা। মেয়েকে সব সময় সমাজমাধ্যম থেকে দূরে থাকার বার্তা দেন তিনি। বিশেষ করে, সমাজমাধ্যমে কে কী মন্তব্য করছেন, তা নিয়ে মাথা ঘামানোয় নিষেধাজ্ঞা রয়েছে ঋদ্ধিমার। সেই সাক্ষাৎকারের ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে ঋদ্ধিমা বলেছেন, “সামারা সমাজমাধ্যম পছন্দ করে। সত্যি কথা বলতে, আমি চাই না ও সমাজমাধ্যমে থাকুক। আমি নিষেধ করেছি। আমি ওকে বলেছি, সমাজমাধ্যমে থাকতে হলে কখনওই লোকজনের মন্তব্য দ্বারা প্রভাবিত হবে না। নিজের পোস্টের সব মন্তব্য পড়তে যাবে না। মানুষ যা নয় তা-ই লেখে। এগুলি পড়ার কোনও দরকারই নেই। হয়তো তোমার বাড়ির পরিচারকই মন্তব্য করছে। কে জানে, কে কী মন্তব্য করে!”
পরিচারকের প্রসঙ্গ টেনে আনায় রোষের মুখে পড়েন ঋদ্ধিমা। এক নেটাগরিক মন্তব্য করেন, “প্রথমে ঠিকই বলছিলেন। কিন্তু পরিচারকের প্রসঙ্গ না টানলেই পারতেন। এত নাক উঁচু হওয়া কোনও মানে নেই।” আর এক জন মন্তব্য করেন, “ইনি তো খুব দাম্ভিক। কী সাংঘাতিক শ্রেণি বৈষম্য প্রকাশ পেল! সমাজমাধ্যমের নেতিবাচক দিক নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সেই পরিচারককেই ছোট করতে হল! ওঁরা যথেষ্ট সততার সঙ্গে কাজ করে বেতন পান।”
উল্লেখ্য, রণবীরের দিদি পেশায় একজন গহনাশিল্পী। দিল্লির ব্যবসায়ী ভরত সাহানি তাঁর স্বামী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy