পায়েল দে।
১৬ বছর কাটিয়ে ফেলেছেন ইন্ডাস্ট্রিতে। মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন একাধিক ধারাবাহিকে । অনির্বাণ ভট্টাচার্যের বিপরীতে বড়পর্দায় আত্মপ্রকাশ। পায়েল দে। এই মুহূর্তে সিংহভাগ মানুষ যাঁকে ‘দেশের মাটি’ ধারাবাহিকের উজ্জ্বয়িনী হিসেবে চেনেন। কিন্তু চিত্রনাট্যে বাকি দুই নায়িকা নোয়া এবং মাম্পির তুলনায় কি খানিক অন্তরালে থেকে যাচ্ছেন উজ্জ্বয়িনী? নোয়া-কিয়ান এবং রাজা-মাম্পির রসায়নের আলোয় কি ডোডো-উজ্জ্বয়িনীর সমীকরণ খানিক ফ্যাকাসে? আনন্দবাজার অনলাইনের কাছে মুখ খুললেন পায়েল।
‘দেশের মাটি’-তে সব চরিত্রই মুখ্য। ধারাবাহিকের কাজের শুরুর থেকেই এমনই মনে করেছেন পায়েল। তাঁর কথায়, “দেশের মাটিতে এক একটা জুটি একটা মুখ্য চরিত্রের মতো। আসলে এটা এমন একটি ধারাবাহিক, যেখানে সব চরিত্রকেই সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়।” এক বছর ধরে পর্দায় উজ্জয়িনী হিসেবে পায়েলকে দেখছেন দর্শক। অভিনয় করতে করতে এই চরিত্রকে ভালবেসেছেন পায়েল। তিনি মনে করেন, লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখনীর জন্যই তা সম্ভব হয়েছে।
পায়েলের কথায়, “লীনাদি চরিত্রটি যে ভাবে লিখেছেন, তা আমার করা চরিত্রগুলো থেকে অনেকটাই আলাদা। আমি এই ধরনের চরিত্র আগে করিনি।” অতীতেকরা চরিত্রগুলির থেকে উজ্জ্বয়িনী কী ভাবে আলাদা? তা-ও বিস্তারিত বোঝালেন পায়েল। তিনি বললেন, “নিজের বরের সঙ্গে সম্পর্ক খুব একটা ভাল না হলেও পরিবারের কারও সঙ্গে উজ্জ্বয়িনী খারাপ ব্যবহার করে না। সে এক জন আত্মবিশ্বাসী ও স্বাধীনচেতা মহিলা। প্রত্যেকটা পর্বেই সে কিছু না কিছু একটা করছে।” সুতরাং নোয়া, মাম্পিদের মতো উজ্জয়িনীর গুরুত্ব যে ধারাবাহিকে কিছু কম নয়, তা নিয়ে নিশ্চিত পায়েল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy