স্কুলে পড়া একটি মেয়ের ক্যামেরার সামনে এক জন মায়ের চরিত্রে নিজেকে ফুটিয়ে তোলা কতটা কঠিন? কী বলছেন আরাত্রিকা? — ফাইল চিত্র।
১৮ বছর পেরিয়ে গিয়েছে। বড় হয়ে গিয়েছে মিতুলের মেয়ে গুগলি। মেয়েকে কলেজে পৌঁছতে গিয়ে ঘটল বিপত্তি। আদর বলে একটি ছেলের মারপিট দেখে রেগে লাল মিতুল। ছেলে মেয়ে বড় হয়ে গিয়েছে, কিন্তু মিতুলের মধ্যে কোনও পরিবর্তন আসেনি। প্রকাশ্যে ‘খেলনা বাড়ি’ সিরিয়ালের নতুন প্রোমো। যা দেখে স্পষ্ট, বয়স বেড়েছে মিতুলের। কিন্তু মনের বয়স বাড়েনি।
মিতুলের চরিত্রে দর্শক দেখছেন অভিনেত্রী আরাত্রিকা মাইতিকে। ‘খেলনা বাড়ি’ তাঁর কেরিয়ারের দ্বিতীয় সিরিয়াল। বর্তমানে সে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী। স্কুলের গণ্ডি এখনও পার হয়নি আরাত্রিকার। এ দিকে পর্দায় সে কলেজে পড়া এক মেয়ের মা। আবার তার এক ছেলেও আছে। গল্প অনুযায়ী, জন্ম হওয়ার পরেই হাসপাতাল থেকে নিখোঁজ হয়ে যায় মিতুলের সদ্যোজাত ছেলে। স্কুলে পড়া একটি মেয়ের ক্যামেরার সামনে এক জন মায়ের চরিত্রে নিজেকে ফুটিয়ে তোলা কতটা কঠিন?
আনন্দবাজার অনলাইনকে মিতুল ওরফে আরাত্রিকা বলেন, “কঠিন তো বটেই। আমি এখনও স্কুলের ছাত্রী। সেখানে আমার ছেলেমেয়েরা আমার থেকেও বয়সে বড়। ক্যামেরার সামনে বয়সের ফারাক হয়তো মেকআপের মাধ্যমে বোঝা যাবে। কিন্তু আচরণগত দিক থেকে অনেক রকম পরিবর্তন আসবে। যদিও আমায় প্রোমোতে দেখে অনেকেই কোনও পার্থক্য খুঁজে পাবেন না। তবে আমি চেষ্টা করছি।”
বড় গুগলির চরিত্রে যিনি অভিনয় করছেন, তিনি মিতুলের থেকে বয়সে অনেকটাই বড়। আগে ‘রানি রাসমণি’ সিরিয়ালে দর্শক দেখেছিলেন পর্দার রাসমণির ছেলেমেয়েরা বাস্তব জীবনে তার থেকে বয়সে অনেকটাই বড়। তেমনই ‘খেলনা বাড়ি’ সিরিয়ালেও চিত্রটা খানিকটা তেমনই। তবে আরাত্রিকার কথায়, “না, মায়ের চরিত্রে অভিনয় করতে কোনও সমস্যাই হবে না। যদিও আমিও আচমকাই গল্পের এই নতুন টুইস্টের কথা জানতে পেরেছি। তবে খানিকটা ভালই লাগছে কম বয়সে মায়ের চরিত্রে অভিনয় করতে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy