মাধুরী দীক্ষিত। ছবি ফেসবুক থেকে।
তিনি হাসলেই যেন মুক্তো ঝরে। তাঁর চাহনিতে কত যে পুরুষের হৃদয় ‘ধক ধক’ হয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই। বয়স বাড়লেও তাঁর চাকচিক্য কমেনি। বরং যত দিন গড়াচ্ছে, ততই যেন মোহময়ী হয়ে উঠছেন বলিউড ডিভা মাধুরী দীক্ষিত।
যাঁর সৌন্দর্যে পাগল আসমুদ্রহিমাচল, সেই মাধুরী দীক্ষিতও কি না ‘ট্রোলড’ হলেন! সম্প্রতি লাল রঙের শাড়িতে ক্যামেরায় ধরা পড়েছিলেন মাধুরী। তাঁর সেই অবতারে মজেছেন ভক্তরা। কিন্তু মাধুরীর মুখ দেখে অনেকেই ভ্রূ কুঁচকেছেন।
কেউ কেউ দাবি করেছেন, মাধুরী নাকি ‘বোটক্স’ করিয়েছেন। এমনকি, তাঁদের বক্তব্য, এতটাই বেশি ‘বোটক্স’ করিয়েছেন যে, তা নাকি সহজেই বোঝা যাচ্ছে। কেউ আবার মাধুরীর ‘বোটক্স’ করা মুখের গড়ন একেবারেই পছন্দ করেননি। যদিও নিন্দকদের এ হেন সমালোচনায় পাত্তা দেননি ‘ধক ধক গার্ল’। হাসি মুখেই ক্যামেরার সামনে মাধুরী-সুলভ ভঙ্গিতেই দাঁড়িয়েছেন। বস্তুত, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেক অভিনেত্রীই চামড়া টানটান করতে, বলিরেখা দূর করতে ‘বোটক্স’ করে থাকেন। বর্তমানে মাধুরীর বয়স ৫৫। এই বয়সেও তিনি যথেষ্ট সুন্দরী। তবে কি এই সৌন্দর্যের নেপথ্যে ‘বোটক্সে’র অবদান রয়েছে?
১৯৮৪ সালে ‘অবোধ’ ছবির হাত ধরে বলিপাড়ায় পা রেখেছিলেন মাধুরী। তবে প্রথমেই বক্স অফিস সাফল্য পাননি তিনি। পরে ‘তেজাব’ ছবির হাত ধরে প্রথম বার রুপোলি পর্দায় রাজ করেন মাধুরী। এই ছবিতে ‘এক দো তিন’ গানে মাধুরীর নাচে কোমর দুলিয়েছিল কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী। তার পর আর কখনই পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি এই সুপারস্টার নায়িকাকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy