(বাঁ দিকে) সানি দেওল। (ডান দিকে) এষা দেওল। ছবি: সংগৃহীত।
মুক্তির পর ১৪ দিন পার করতে না করতেই ৪৩০ কোটির গণ্ডি ছুঁয়ে ফেলেছে ‘গদর ২’। মাঝে বেশ কিছু বছর অভিনয় থেকে বিরতি নিয়েছিলেন সানি দেওল। তবে ফিরতেই ছক্কা হাঁকালেন অভিনেতা। ‘গদর ২’-এর সৌজন্যেই চার দশকের দূরত্ব ঘুচেছে দেওল পরিবারে। যদিও হেমা মালিনীর দাবি, বরাবরই সু-সম্পর্ক ছিল ধর্মেন্দ্রের দুই পক্ষের ছেলেমেয়েদের মধ্যে। এ বার সৎদাদার সাফল্যে কী বললেন হেমার বড় মেয়ে এষা?
ধর্মেন্দ্রের আগের পক্ষের পরিবারের সঙ্গে বরাবরই যোগসূত্র রেখেছিলেন এষা। দাদা সানি দেওলের এই ছবির বিশেষ প্রদর্শনের আয়োজন করেছেন এষা। পরিবার আলাদা হলেও সানি ও এষার মধ্যেকার সম্পর্ক কোনও দিনই তিক্ত ছিলনা। এ দিকে শুক্রবার ছিল ‘গদর ২’ ছবির সাকসেস পার্টি। সেখানে ববি দেওলের সঙ্গে হাজির হন সানি। দাদার এই সাফল্যে খুশি এষা। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘‘আমি জানি এই ছবির জন্য তিনি ঠিক কতটা শ্রম দিয়েছেন। এই সাফল্যের মূল্য দাদার কাছে কতটা আমি জানি। এই ছবি ভাল করেছে বলে আমরা সকলে খুব খুশি। এই কৃতিত্বের যোগ্য ও। ‘গদর ২’-এর মতো ছবি করতে একমাত্র সানি দেওলই পারে।’’
সানির ছেলে কর্ণের বিয়েতে ধর্মেন্দ্র ও তাঁর প্রথম পক্ষের স্ত্রী প্রকাশ কৌর উপস্থিত থাকলেও দেখা যায়নি তাঁর দ্বিতীয়া স্ত্রী হেমা মালিনীকে। বিয়ের কোনও অনুষ্ঠানে ছিলেন না এষা ও অহনাও। তখন থেকেই কানাঘুষো শুরু হয়েছিল, পরিবার আলাদা হওয়ার ফলে নাকি দুই পক্ষের ভাই-বোনের সম্পর্কও ফাটল ধরেছে। তবে ‘গদর ২’ ছবির সাফল্যে সেই সব জল্পনায় যেন জল ঢেলে দিয়েছে।
পাশপাশি সানির সাফল্যে খুশি হেমা মালিনীও। অভিনেত্রী বলেন, ‘‘আমি বরাবর সানিকে বলতাম তোমাকে দর্শক চায়। আমি বলতাম, একটা দারুণ কাজ করতে হবে তোমাকে। এ বার সেই সময় এসে গিয়েছে। ভীষণ ভাল মানুষ ও।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy