কণিকা কপূর। ফাইল চিত্র।
গায়িকা কণিকা কপূরের প্লাজমা করোনাভাইরাস গবেষণার কাজে ব্যবহার করা যাবে না। করোনা থেকে সেরে ওঠার পর তিনি প্লাজমা দানের ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলেন। তাঁর প্লাজমা সংগ্রহও করা হয়। কিন্তু পরে জানানো হয় এই প্লাজমা করোনা গবেষণার কাজে ব্যবহার করা যাবে না।
সম্প্রতি কণিকা করোনা থেকে সেরে বাড়ি ফিরে যান। যে হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলছিল, লখনউয়ের সেই কিং জর্জস মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটির সঙ্গে ফের যোগাযোগ করেন। ইচ্ছা প্রকাশ করেন, তাঁর প্লাজমা যদি গবেষণার কাজে লাগানো যায়। সেই মতো তাঁর প্লাজমা সংগ্রহও করা হয়।
প্লাজামা দাতার রক্তে হিমোগ্লোবিন যেন নূন্যতম ১২.৫ গ্রাম প্রতি ডেসিলিটর এবং শরীরের ওজন ৫০ কেজির বেশি হতে হয়। তাঁর ডায়াবেটিস, কার্ডিও ভাস্কুলার সমস্যা, ম্যালেরিয়া, সিফিলিস বা এই ধরনের অন্য কোনও রোগের ইতিহাস থাকা চলবে না। তবেই সেই প্লাজমা এমন গবেষণার কাজে লাগানো যায়। তবে কণিকার ঠিক কী কারণে প্লাজমা ব্যবহার সম্ভব নয় তা জানানো হয়নি কিং জর্জস মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটির তরফে।
আরও পড়ুন: করোনা লড়াইয়ে চিকিৎসা কর্মীদের জন্য ‘বর্ম’ তৈরি করছে ৯ বছরের স্কুল পড়ুয়া
গত ১৫ মার্চ লন্ডন থেকে ফিরে কয়েকটি পার্টিতে গিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। সেই সময় বিদেশ থেকে ফিরলে ১৪ দিন হোম কোয়রন্টিনে থাকার কথা। সেই নিয়ম ভাঙার অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ২৬৯, ২৭০ এবং ১৮৮ ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দাখিল করেছিল লখনউ পুলিশ। তাঁর করোনা ধরা পড়ার পরই বিষয়গুলি সামনে আসে। তবে রবিবার এই বিষয়টি নিয়ে কণিকা ইনস্টাগ্রামে একটি বড়সড় পোস্ট করেছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, "আমার বিরুদ্ধে অনেক গল্প বানানো হয়েছে। চুপ ছিলাম বলে তা সত্যি মনে করে নেওয়া হয়েছে।”
আরও পড়ুন: যেন ‘দাবানল’ ছুটে যাচ্ছে, কিন্তু গাছ-ঘাস কিছুই পুড়ছে না আগুনে
আজ, বুধবার মুম্বইয়ের একটি হাসপাতালে প্রডিউসার করিম মোরানির মেয়ে জোয়া মোরানিও রক্তদান করেছেন এই গবেষণার জন্য। তিনিও সম্প্রতি করোনা থেকে সেরে উঠেছেন। রক্তদানের সেই ছবি পোস্ট করেছেন ইনস্টাগ্রামে।
দেখুন সেই পোস্ট:
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy