ছবিটি তৈরির জন্য অর্থের প্রয়োজন। প্রযোজক না থাকায় এগিয়ে আসেন কয়েক জন শুভাকাঙ্ক্ষী। রাখি বসু রায় সরকার, সুতপা দাস এবং ভাস্কর রায়। তাঁদের প্রযোজনায় শুরু হয় ছবির শ্যুটিং। কিন্তু তার পরেও ছবির শ্যুটিং-পরবর্তী কাজের জন্য দেড় বছর ধরে ক্রাউড ফান্ডিং হয়।
‘নিষাদ’
জঙ্গলের গল্প বলবে ‘নিষাদ’। এক প্রবীণ সাংবাদিকের অরণ্যযাত্রার সত্য ঘটনা পর্দায় ফুটিয়ে তুলেছেন পরিচালক অভ্রদীপ ঘটক। উত্তরবঙ্গের জঙ্গল, জঙ্গলের আদিবাসীদের জীবনযাত্রা, বিভিন্ন খবর, বিভিন্ন না হওয়া খবর, লোকমুখে শোনা গল্প, চোরাকারবারির ঘটনা তুলে আনা হয়েছে এই ছবিতে। ৬-৭ মাস ধরে ঘুরে ঘুরে ঘটনা সংগ্রহ। তারপর কাহিনির খসড়া। শেষে চিত্রনাট্য।
ছবিটি তৈরির জন্য অর্থের প্রয়োজন। প্রযোজক না থাকায় এগিয়ে আসেন কয়েক জন শুভাকাঙ্ক্ষী। রাখি বসু রায় সরকার, সুতপা দাস এবং ভাস্কর রায়। তাঁদের প্রযোজনায় শুরু হয় ছবির শ্যুটিং। কিন্তু তার পরেও ছবির শ্যুটিং-পরবর্তী কাজের জন্য দেড় বছর ধরে বন্ধুবান্ধবদের কাছ থেকে চাঁদা তোলা (ক্রাউড ফান্ডিং) হয়। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ফ্রান্সে এই ছবিটি প্রথম বার দেখানো হয়।
জঙ্গলে ঘুরতে আসা কয়েক জন মানুষ এই গল্পের সূত্রধার। বিজ্ঞাপন জগতের দু’জন, এক সাংবাদিক, এক ডাক্তার আর আমেরিকা থেকে দুই মেয়েকে নিয়ে ঘুরতে আসা এক সিঙ্গল মাদারকে নিয়ে আবর্তিত হয় ছবির গল্প। পাশাপাশি এক আদিবাসী পরিবার আর তাদের বেঁচে থাকার লড়াইয়ের দু’দিনের দিনলিপি। এ ছাড়া উত্তবঙ্গের জানা অজানা সংস্কৃতি, পুজো, গান, লোকাচারে ভর্তি ‘নিষাদ’।
ছবিতে কোন পেশাদার অভিনেতা নেই। যাঁরা অভিনয় রয়েছেন, তাঁরা প্রত্যেকেই বিভিন্ন পেশায় প্রতিষ্ঠিত। সহ-পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন পদ্মপর্ণা মুখোপাধ্যায় এবং সহকারী হিসেবে ছিলেন অভিরূপ গঙ্গোপাধ্যায়। সম্পাদনায় ছিলেন অনির্বাণ মাইতি। সৌগত বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাঁধে আবহের দায়িত্ব ছিল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy