(বাঁ দিক থেকে) নীতীশ কুমার, নরেন্দ্র মোদী, পবন কল্যাণ এবং চন্দ্রবাবু নায়ডু। ছবি: পিটিআই।
এনডিএ-র নবনির্বাচিত সাংসদদের বৈঠক বসছে শুক্রবার। এই বৈঠকেই সর্বসম্মতিক্রমে নরেন্দ্র মোদীকে সংসদীয় দলের নেতা হিসাবে তুলে ধরা হবে বলে মনে করা হচ্ছে। তার পর শুক্রবার বিকেলেই রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে সরকার গঠনের দাবি জানানোর কথা এনডিএ-র নেতাদের।
সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, শুক্রবারের এনডিএ বৈঠকে থাকছেন চন্দ্রবাবু নায়ডু। তেলুগু দেশম পার্টি (টিডিপি)-র ১৬ জন সাংসদকেই বৈঠকে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, আগামী রবিবার পর্যন্ত দিল্লিতেই থাকছেন চন্দ্রবাবু এবং এনডিএ-র আর শরিক দল জেডিইউ-এর নেতা নীতীশ কুমার। রবিবার সন্ধ্যাতেই শপথ নেওয়ার কথা তৃতীয় এনডিএ সরকারের। তার পরেই দিল্লি ছাড়বেন এই দুই নেতা। আগামী বুধবার অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেওয়ার কথা চন্দ্রবাবুর। ওই শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন মোদী-সহ বিজেপির অন্য শীর্ষ নেতারা।
বিজেপি এ বার একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। তাই সরকার টেকাতে নীতীশ এবং চন্দ্রবাবুর উপর অনেকটাই নির্ভর করতে হবে পদ্মশিবিরকে। এই পরিস্থিতিতে বিহার এবং অন্ধ্রের এই দুই নেতার রাজনৈতিক গতিবিধির উপর নজর রয়েছে সব মহলের। নিজেদের গুরুত্বের কথা বুঝে ইতিমধ্যেই বড় শরিক বিজেপির উপর চাপ বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিয়েছে টিডিপি এবং জেডিইউ। বৃহস্পতিবার চন্দ্রবাবুর দলের এক নেতা পিটিআই-কে জানান, তাঁরা কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় ‘গুরুত্বপূর্ণ’ ভূমিকা নেবেন। গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রক দেওয়ার দাবি তুলেছে নীতীশের দলও। পাশাপাশি অন্ধ্র এবং বিহারকে বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা দেওয়ার আর্জিও জানানো হয়েছে বলে সূত্রের খবর। তবে আপাতত ঐক্যবদ্ধ এনডিএ-র ছবি তুলতে শুক্রবার বিকেলে মোদীর সঙ্গে নীতীশ এবং চন্দ্রবাবুর রাষ্ট্রপতি ভবনে যাওয়ার কথা। রাষ্ট্রপতির হাতে সরকার গঠনের দাবিপত্র তুলে দেবেন তাঁরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy