—প্রতীকী ছবি।
শেয়ার বাজারে পতন থামার নামগন্ধ নেই। টানা ষষ্ঠ সেশনেও নিম্নমুখী সূচক। ফলে লক্ষ্মীবারেও লগ্নিকারীদের হল না লক্ষ্মীলাভ। বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ১০০ পয়েন্ট পড়েছে সেনসেক্স। অন্য দিকে নিফটিতে পতন দেখা গিয়েছে ২০ পয়েন্ট। শেষ ছয় সেশনে কয়েক লক্ষ কোটি হারিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
এ দিন বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ (বিএসই) খোলার সময়ে ৭৭,৬৩৬.৯৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়ে ছিল সেনসেক্স। দিনশেষে যা ৭৭,৫৮০.৩১ পয়েন্টে নেমে আসে। অর্থাৎ, সেনসেক্স নেমেছে ১১০.৬৪ পয়েন্ট। শতাংশের নিরিখে যা ০.১৪ শতাংশ। দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ ৭৮ হাজার ৫৫ পয়েন্টে ওঠে বিএসইর সূচক।
অন্য দিকে ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের (এনএসই) সূচক বাজার বন্ধ হওয়ার পর ২৩,৫৩২.৭০ পয়েন্টে দাঁড়িয়ে যায়। অর্থাৎ, ২৬.৩৫ পয়েন্ট পড়েছে নিফটি। শতাংশের নিরিখে যা ০.১১। বাজার খোলার সময়ে এনএসইর সূচক দাঁড়িয়েছিল ২৩,৫৪২.১৫ পয়েন্টে। আর দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩,৬৭৫.৯০ পয়েন্টে চড়েছিল নিফটি।
ব্রোকারেজ ফার্মগুলির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২ হাজার ৪৬টি স্টকের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। দাম কমেছে ১ হাজার ৭৩৯টি শেয়ারের। ৮৮টি স্টকে কোনও পরিবর্তন হয়নি। ক্যাটেগরি ভিত্তিক এফএমসিজি, বিদ্যুৎ, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক এবং তেল ও গ্যাস সংস্থাগুলির শেয়ারের দামে ০.৩ থেকে এক শতাংশের পতন হয়েছে। আর ০.৬ থেকে দুই শতাংশ পর্যন্ত দর বৃদ্ধি পেয়েছে গাড়ি নির্মাণকারী, মিডিয়া ও রিয়্যাল এস্টেট সংস্থার স্টক।
লক্ষ্মীবারে নিফটিতে লগ্নিকারীদের পকেট ভরিয়ে দেওয়া সংস্থাগুলির তালিকায় রয়েছে আইশার মোটরস, হিরো মোটোকর্প, রিলায়্যান্স ইন্ডাস্ট্রিজ়, এইচডিএফসি লাইফ এবং কোটাক মাহিন্দ্রা। হিন্দুস্তান ইউনিলিভার, টাটা কনজ়িউমার, নেসলে, বিপিসিএল ও ব্রিটানিয়ার শেয়ারে লগ্নিকারীদের লোকসানের মুখ দেখতে হয়েছে। বিএসইতে মাঝারি পুঁজি ও ছোট পুঁজির সংস্থাগুলির স্টকের সূচক বেড়েছে যথাক্রমে ০.৪ ও এক শতাংশ।
(বিশেষ দ্রষ্টব্য: শেয়ার বাজারে লগ্নি বাজারগত ঝুঁকি সাপেক্ষ। আর তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনেই স্টকে বিনিয়োগ করুন। এতে আর্থিক ভাবে লোকসান হলে আনন্দবাজার অনলাইন কর্তৃপক্ষ কোনও ভাবেই দায়ী নয়।)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy