দূরপাল্লায় এই সুবিধা খুবই জরুরি। প্রতীকী চিত্র
দূরপাল্লার ট্রেনে প্রান্তিক স্টেশনে না গেলে ঠিক সমনে নামার জন্য প্রস্তুত হওয়া বড়ই ঝক্কির। আরও বেশি করে ট্রেন যদি গন্তব্য স্টেশনে মধ্য বা ভোর রাতে ঢোকে। অন্ধকারে বগির ভিতর থেকে বোঝাও যায় না ট্রেন কোন স্টেশন পার করল। তাই ভরসা করতে হয় সহযাত্রীদের উপরে। কিন্তু তাতে কি আর নিশ্চিন্তে থাকা যায়! মোটেও যায় না। প্রতিটি স্টেশনে ট্রেন থামলেই জানলা দিতে উঁকি মেরে দেখা, এর পরে গন্তব্যে কখনও পৌঁছবে তার হিসেব কষা, ঘড়ি বা মোবাইল ফোনে অ্যালার্ম দেওয়া— এ সব করেও যে নিশ্চিন্ত থাকা যায়, তা নয়। ধরা যাক, সে সব করার পরেই ট্রেন লেট করতে শুরু করল। ফলে যাত্রী অ্যালার্ম অনুযায়ী আগে থেকে উঠে তৈরি হয়ে রইলেন। এ সব থেকে বাঁচতে রেলের ‘ওয়েক আপ অ্যালার্ম’ পরিষেবা অনেক ভাল। তাতে যাত্রী নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে থাকতে পারবেন। ট্রেন গন্তব্যে পৌঁছনোর ঠিক আধ ঘণ্টা আগে ডেকে দেবে রেল।
এই পরিষেবার আর এক নাম ‘ডেস্টিনেশন অ্যালার্ট’। এর সুবিধা পেতে হলে তিনটি পদ্ধতি নেওয়া যেতে পারে। ১৩৯ নম্বরে ফোন করে আইভিআর পদ্ধতিতে সুবিধা যেমন নেওয়া যায়, তেমন কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধির সঙ্গে কথা বলা যায়। আবার ১৩৯ নম্বরে এসএমএস পাঠিয়েও নাম নথিভুক্ত করা যায়। তবে সবচেয়ে সুবিধা ফোন করেই। ১৩৯ নম্বরে ফোন করে আইভিআর-এর নির্দেশ মতো ৭ ডায়াল করতে হবে। এর পরে জানাতে হবে কোন স্টেশনে নামতে চান। এর জন্য প্রথমে যাত্রীর টিকিটের পিএনআর নম্বর এবং গন্তব্য স্টেশনের এসটিডি কোড এবং নাম দিতে হবে। এতেই নথিভুক্ত হয়ে যাবে যাত্রীর নাম। আর রেলের পক্ষ থেকে গন্তব্য স্টেশনে ট্রেন পৌঁছানোর আধ ঘণ্টা আগে ঘুম ভাঙানোর ফোন যাবে টিকিটের সঙ্গে রেজিস্টার্ড মোবাইল ফোনে। মনে রাখতে হবে রেলের এই ব্যবস্থায় ট্রেন গন্তব্যে পৌঁছনোর আনুমানিক আধ ঘণ্টা আগেই ফোন যাবে। ট্রেন যদি লেটে চলে, তবে সেই মতো দেরিতে ফোন যাবে।নুমানিক আধ ঘণ্টা আগেই ফোন যাবে। ট্রেন যদি লেটে চলে, তবে সেই মতো দেরিতে ফোন যাবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy