Advertisement
২৩ নভেম্বর ২০২৪
Share Market

BSE SENSEX: হাজার ছাড়ানো পতনে মুছল ৪.৮২ লক্ষ কোটি

দেকো সিকিউরিটিজ়ের কর্ণধার অজিত দে-র মতে, ‘‘হালে বহু নতুন সংস্থা শেয়ার ছেড়ে টাকা তুলছে।

প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২৯ অক্টোবর ২০২১ ০৭:১৯
Share: Save:

অর্থনীতির সমস্ত সঙ্কট ও উদ্বেগকে উপেক্ষা করে সেনসেক্স ৬০ হাজার পেরনোর পরে পতন চাইছিলেন বিশেষজ্ঞেরা। সতর্ক করছিলেন, যোগ্যতা না-থাকা সত্ত্বেও বহু শেয়ারের বিপজ্জনক ভাবে চড়ে থাকা দাম ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। তাই তাতে সংশোধন জরুরি। তবুও বৃহস্পতিবার প্রায় ১১৫৯ পয়েন্ট ধস নামার পরে সেনসেক্স যখন ফের ৫৯ হাজারের ঘরে ফিরে গেল, তখন খুচরো লগ্নিকারীরা খানিকটা হতাশই। কারণ, ততক্ষণে বিএসই থেকে প্রায় ৪.৮২ লক্ষ কোটি টাকার শেয়ার সম্পদ হারিয়ে গিয়েছে। এ দিন ছ’মাসের মধ্যে সর্বাধিক দৈনিক পতন শেষে সেনসেক্স ৫৯,৯৮৪.৭০ অঙ্কে থেমেছে। নিফ্‌টি ৩৫৩.৭০ পড়ে হয়েছে ১৭,৮৫৭.২৫।

তবে পতনে খুশি বিশেষজ্ঞেরা। পটনা আইআইটির অর্থনীতির অধ্যাপক রাজেন্দ্র নারায়ণ পরামানিক বলেন, ‘‘সূচকের টানা বৃদ্ধি বাজারের স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল লক্ষণ নয়। ৬০ হাজার ছাড়ানোর পরে এত বড় পতনই দরকার ছিল। স্থিতিশীলতা আনতে আরও নামতে হবে।’’ আর্থিক বিশেষজ্ঞ অনির্বাণ দত্ত মনে করেন, এতে নতুন করে লগ্নির দরজা খুলল।

দেকো সিকিউরিটিজ়ের কর্ণধার অজিত দে-র মতে, ‘‘হালে বহু নতুন সংস্থা শেয়ার ছেড়ে টাকা তুলছে। সেগুলির একাংশের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে অনেকেই আশাবাদী। তাঁদের একাংশ তাই হাতের শেয়ার বেচে পাওয়া মুনাফার টাকা সেগুলিতে ঢালছেন। আজকের ধসের এটা একটা কারণ। এই প্রবণতা সূচককে চাঙ্গা রাখবে।’’

বাজার মহলের আবার দাবি, আমেরিকার অর্থনীতি প্রত্যাশা অনুযায়ী উন্নতি করেনি। বিদেশি লগ্নিকারী সংস্থাগুলিও এতেই আতঙ্কিত হয়ে ভারতে নাগাড়ে শেয়ার বেচছে। তার প্রভাব পড়েছে সূচকে।

অন্য বিষয়গুলি:

Share Market BSE SENSEX
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy