—প্রতীকী চিত্র।
দেশে কাজের বাজার নিয়ে চিন্তা আরও বাড়িয়ে নভেম্বরে কমল ইপিএফও-র সদস্য নিয়োগ। কেন্দ্রের পরিসংখ্যান জানাচ্ছে, আলোচ্য মাসে ১৩.৯৫ লক্ষ কর্মী যোগ দিয়েছেন এই প্রকল্পে। অক্টোবরে ছিল ১৫.২৯ লক্ষ। আর ২০২২ সালের নভেম্বরে ১৬.২৬ লক্ষ। এমনকি নতুন কর্মী যোগ দেওয়ার ক্ষেত্রেও গত নভেম্বরের পরিসংখ্যান খারাপ বলে প্রকাশ খোদ সরকারের তথ্যেই। সংবাদমাধ্যমের খবর, দেশে ২০২১ সালের মে মাসের পরে এই প্রকল্পে এত কম নতুন কর্মী যোগ দিয়েছেন। সব মিলিয়ে কর্মসংস্থানের মলিন ছবিই তুলে ধরছে পরিসংখ্যান।
ইপিএফও-য় কর্মী যোগদানকে বরাবরই নতুন চাকরি তৈরির উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরে মোদী সরকার। তবে অর্থনীতিবিদরে অনেকের মতে, এটা সংগঠিত ক্ষেত্রে কাজের একটা ছবি তুলে ধরে মাত্র। এর থেকে চাকরির বাজারের আসল ছবি ধরা পড়ে না। তার উপরে সম্প্রতি একের পর এক সমীক্ষা দেশে কর্মসংস্থানের হাল নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। বিরোধীরা ক্রমাগত আক্রমণ করছেন। অর্থনীতিবিদেরাও কাজহীন বৃদ্ধি নিয়ে সতর্ক করছেন। সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, এই পরিস্থিতিতে ভোটের মুখে কেন্দ্রের দেওয়া তথ্যই কাজের বাজার নিয়ে মোদী সরকারের মাথাব্যথা আরও বাড়াল।
শনিবার ইপিএফও-র হিসাব বলছে, গত নভেম্বরে ৭.৩৬ লক্ষ নতুন সদস্য তাদের প্রকল্পে যোগ দিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১৮-২৫ বছর বয়সি কর্মীর অনুপাত ৫৭.৩০%। অর্থাৎ, এঁরা প্রথমবার কাজের জগতে পা রেখেছেন। তবে ২০২২ সালের নভেম্বরে প্রথমবার প্রকল্পে যোগ দিয়েছিলেন ৮.৯৯ লক্ষ কর্মী। আর গত অক্টোবরে ৭.৭২ লক্ষ। বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, এর থেকেই বোঝা যায় কাজের বাজারের হাল আগের থেকে খারাপ হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy