—প্রতীকী চিত্র।
রাষ্ট্রায়ত্ত এবং বেসরকারি ব্যাঙ্কে বিনিয়োগ করেন দেশের বহু মানুষ। কিন্তু স্মল ফিনান্স ব্যাঙ্কগুলিও বর্তমানে ব্যাঙ্কিং ব্যবসায় সামনের সারিতে চলে এসেছে। দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলির পাশাপাশি বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলিকেও নিয়ন্ত্রণ করে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। এই ব্যাঙ্কগুলি সাধারণত রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নির্দেশিকা মেনে চলে। ওই ব্যাঙ্কগুলিতে অ্যাকাউন্ট খোলার সঙ্গে সঙ্গেই আমানতকারীর অর্থ ইনসিওর্যান্স অ্যান্ড ক্রেডিট গ্যারান্টি কর্পোরেশন অর্থাৎ ডিআইসিজিসির নজরবন্দি হয়।
বর্তমানে মেয়াদি আমানতের ওপর আকর্ষণীয় সুদ দিচ্ছে স্মল ফাইনান্স ব্যাঙ্কগুলি। যদিও বেশি রিটার্ন পেয়েও এই ধরনের ছোট ব্যাঙ্কে বিনিয়োগ করা ঝুঁকিপূর্ণ ভাবেন অনেকেই। সেই ক্ষেত্রে এই ৮ উপায়ে সহজেই বুঝে নিতে পারবেন আপনার স্মল সেভিংস ব্যাঙ্ক কতটা নিরাপদ।
১. আপনি যে স্মল ফিন্যান্স ব্যাঙ্কে বিনিয়োগ করতে চান, সেটা ইনসিওর্যান্স অ্যান্ড ক্রেডিট গ্যারান্টি কর্পোরেশন অর্থাৎ ডিআইসিজিসির ৫ লক্ষ টাকার বিমার আওতায় আসে কিনা তা দেখে নিন।
২. অধিকাংশ ছোট আর্থিক ব্যাঙ্কগুলি তাদের ওয়েবসাইটে তাদের আর্থিক বিষয়গুলি প্রকাশ করে। আপনি এসএফবি র কারেন্ট অ্যাকাউন্ট সেভিংস অ্যাকাউন্ট অনুপাত, নেট স্টেবেল ফান্ডিং রেশিয়ো, লিকুইডিটি কভারেজ রেশিয়ো, ক্যাপিটাল এডকুয়েসি রেশিয়োর মতো বিভিন্ন কারণের দিকটাও খতিয়ে দেখে নিতে পারেন।
৩. সিএএসএ অনুপাত হল একটি ব্যাঙ্কের মোট আমানতের বর্তমান এবং সেভিংস অ্যাকাউন্ট ডিপোজিটের অংশ। এই বিষয় ভাল ভাবে জেনে নেওয়া প্রয়োজন।
৪. স্বল্পমেয়াদি নগদে সমস্যা হলে তা সামলানোর ক্ষমতা রাখে ব্যাঙ্ক। এলসিআর একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উচ্চমানের লিকুইডিটি অ্যাসেট বিবেচনা করে। আরবিআই বলছে, ছোট ব্যাঙ্কগুলির যেন অবশ্যই ১০০ শতাংশের এলসিআর থাকে তা জেনে নেওয়া প্রয়োজন।
রাষ্ট্রায়ত্ত এবং বেসরকারি ব্যাঙ্কে বিনিয়োগ করেন দেশের বহু মানুষ। কিন্তু স্মল ফিনান্স ব্যাঙ্কগুলিও বর্তমানে ব্যাঙ্কিং ব্যবসায় সামনের সারিতে চলে এসেছে। দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলির পাশাপাশি বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলিকেও নিয়ন্ত্রণ করে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। এই ব্যাঙ্কগুলি সাধারণত রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নির্দেশিকা মেনে চলে। ওই ব্যাঙ্কগুলিতে অ্যাকাউন্ট খোলার সঙ্গে সঙ্গেই আমানতকারীর অর্থ ইনসিওর্যান্স অ্যান্ড ক্রেডিট গ্যারান্টি কর্পোরেশন অর্থাৎ ডিআইসিজিসির নজরবন্দি হয়।
বর্তমানে মেয়াদি আমানতের ওপর আকর্ষণীয় সুদ দিচ্ছে স্মল ফাইনান্স ব্যাঙ্কগুলি। যদিও বেশি রিটার্ন পেয়েও এই ধরনের ছোট ব্যাঙ্কে বিনিয়োগ করা ঝুঁকিপূর্ণ ভাবেন অনেকেই। সেই ক্ষেত্রে এই ৮ উপায়ে সহজেই বুঝে নিতে পারবেন আপনার স্মল সেভিংস ব্যাঙ্ক কতটা নিরাপদ।
১. আপনি যে স্মল ফিন্যান্স ব্যাঙ্কে বিনিয়োগ করতে চান, সেটা ইনসিওর্যান্স অ্যান্ড ক্রেডিট গ্যারান্টি কর্পোরেশন অর্থাৎ ডিআইসিজিসির ৫ লক্ষ টাকার বিমার আওতায় আসে কিনা তা দেখে নিন।
২. অধিকাংশ ছোট আর্থিক ব্যাঙ্কগুলি তাদের ওয়েবসাইটে তাদের আর্থিক বিষয়গুলি প্রকাশ করে। আপনি এসএফবি র কারেন্ট অ্যাকাউন্ট সেভিংস অ্যাকাউন্ট অনুপাত, নেট স্টেবেল ফান্ডিং রেশিয়ো, লিকুইডিটি কভারেজ রেশিয়ো, ক্যাপিটাল এডকুয়েসি রেশিয়োর মতো বিভিন্ন কারণের দিকটাও খতিয়ে দেখে নিতে পারেন।
৩. সিএএসএ অনুপাত হল একটি ব্যাঙ্কের মোট আমানতের বর্তমান এবং সেভিংস অ্যাকাউন্ট ডিপোজিটের অংশ। এই বিষয় ভাল ভাবে জেনে নেওয়া প্রয়োজন।
৪. স্বল্পমেয়াদি নগদে সমস্যা হলে তা সামলানোর ক্ষমতা রাখে ব্যাঙ্ক। এলসিআর একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উচ্চমানের লিকুইডিটি অ্যাসেট বিবেচনা করে। আরবিআই বলছে, ছোট ব্যাঙ্কগুলির যেন অবশ্যই ১০০ শতাংশের এলসিআর থাকে তা জেনে নেওয়া প্রয়োজন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy