মুম্বই বিমানবন্দর। —ফাইল চিত্র
ব্যবসা বাড়িয়েই চলেছে আদানি গোষ্ঠী। এ বার মুম্বই বিমানবন্দর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পেল তারা। মুম্বই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট লিমিটেড (এমআইএএল)-এর ৭৪ শতাংশ শেয়ার এখন তাদের দখলে। তার ফলে সারা দেশে বৃহত্তম বেসরকারি এয়ারপোর্ট অপারেটরের শিরোপা এখন আদানি গোষ্ঠীর মুকুটে। এর আগে ছ’টি বিমানবন্দর রক্ষণাবেক্ষণের টেন্ডারও পেয়েছে আদানিরা।
মুম্বই বিমানবন্দরের রক্ষণাবেক্ষণে দায়িত্ব পেয়েছিল মূলত জিভিকে গোষ্ঠী। তবে জিভিকে গোষ্ঠী তাদের অংশ আদানিকে বিক্রি করতে আগ্রহী হয়েছিল। সেই মতো ওই গোষ্ঠীর থেকে ৫০.৫ শতাংশ শেয়ার কিনেছে আদানিরা। একই ভাবে এয়ারপোর্টস কোম্পানি সাউথ আফ্রিকা (এসিএসএ) এবং বিডভেস্টের মতো ছোট গোষ্ঠীগুলির থেকে মোট ২৩.৫ শতাংশ কিনে নিয়েছে আদানিরা। সব মিলিয়ে এমআইএএল-এর মোট ৭৪ শতাংশ অংশিদারিত্ব এখন তাদের দখলে।
কেন্দ্রীয় সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, এয়ারপোর্ট অথরিটি অব ইন্ডিয়ার অধীনে থাকা দেশের ছ’টি বিমানবন্দর সরকারি ও বেসরকারি যৌথ উদ্যোগে চালানো হবে। সেই মতো আমদাবাদ, তিরুঅনন্তপুরম, লখনউ, ম্যাঙ্গালুরু, জয়পুর এবং গুয়াহাটি বিমানবন্দর পরিচালনার জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। দরপত্র জমা দিয়ে ওই ছ’টি বিমানবন্দরই রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পায় আদানি গোষ্ঠী। এয়ারপোর্ট অথরিটি অব ইন্ডিয়ার সূত্রে জানা যায়, প্রতি মাসে এক জন যাত্রীপিছু কত খরচ করতে পারবে সংস্থা, সেই হিসেবেই দরপত্র আহ্বান করা হয়েছিল। সেই হিসাবেই টেন্ডারগুলি জিতে নেয় আদানি গোষ্ঠী।
আরও পড়ুন: প্যাংগংয়ে ফের ঢোকার চেষ্টা চিনের, আটকে দিল ভারতীয় সেনা
এত দিন মুম্বইয়ের ছত্রপতি শিবাজি মহারাজা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব ছিল জিভিকে গোষ্ঠীর। কিন্তু আর্থিক ভাবে প্রবল চাপের মুখে পড়েছি তারা। তাদের বিরুদ্ধে ৭০৫ কোটি টাকা তহবিল তছরুপের অভিযোগ তোলে সিবিআই।
আরও পড়ুন: আদালত অবমাননায় ১ টাকা জরিমানা প্রশান্ত ভূষণের, না দিলে তিন মাসের জেল
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy