২০০০ টাকার নোট। প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
বাজারে ছাড়া দু’হাজার টাকার নোটের প্রায় ৮৭ শতাংশ ব্যাঙ্কে জমা পড়েছে, এখনও বাকি প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা, শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠকে এমনই জানালেন রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস।
প্রসঙ্গত, এর আগে গোলাপি নোট জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল ৩০ সেপ্টেম্বর। পরে তা বাড়িয়ে ৭ অক্টোবর করা হয়। ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ব্যাঙ্কে জমা পড়েছিল ৩ লক্ষ ৪২ হাজার কোটি মূল্যের দু’হাজার টাকার নোট। শেষ হিসাব অনুযায়ী, ৩ লক্ষ ৫৬ হাজার কোটি টাকার মধ্যে ১২ হাজার কোটি টাকার নোট এখনও জমা পড়া বাকি। শেষ দিন শনিবার কত টাকা ব্যাঙ্কে জমা পড়ে সেটাই দেখার।
রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের নির্দেশিকা অনুযায়ী, ব্যাঙ্কগুলিতে দু’হাজার টাকার নোট জমা দেওয়ার শেষ দিন ৭ অক্টোবর। ৭ অক্টোবরের পরেও যদি কারও কাছে ২০০০ টাকার নোট থেকে যায়, সে ক্ষেত্রে গ্রাহকদের ২০০০ টাকার নোট নিয়ে সরাসরি রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের ১৯টি কার্যালয়ে যেতে হবে, তবে এক বারে ২০ হাজার টাকার বেশি অবশ্য ২০০০ টাকা জমা নেওয়া হবে না। ডাকযোগেও দু’হাজার টাকার নোট আরবিআইয়ের অফিসে পাঠানো যাবে। গ্রাহকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সেই টাকা ঢুকে যাবে। তবে এই গোলাপি নোট কোনও আদানপ্রদানের কাজে আর ব্যবহার করা যাবে না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy