দয়ানন্দ সাগর বিশ্ববিদ্যালয়
শিক্ষার এক উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠান দয়ানন্দ সাগর বিশ্ববিদ্যালয়, যেখানে পড়ুয়ারা তাদের সফল ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার স্বপ্ন পূরণ করতে পারে। ১৯৬০ সালের গোড়ার দিকে শ্রী দয়ানন্দ সাগর এই প্রতিষ্ঠানের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। এই বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বাস করে, প্রত্যেকেরই শেখার সুযোগ প্রাপ্য, যা তাদের সফলতার দিকে এগোতে সহায়তা করবে। এই ধারণাই বেঙ্গালুরুকে একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাকেন্দ্র রূপে তৈরি করতে মুখ্য ভূমিকা পালন করবে।
উচ্চ মানের শিক্ষা এবং সামগ্রিক বৃদ্ধিই ‘ডিএসইউ’-এর ঐতিহ্যের ভিত্তি। মহাত্মা গান্ধী বিদ্যাপীঠ ট্রাস্ট, এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত করার পর থেকে ডিএসইউ শিক্ষাগত সম্প্রদায়ের সম্মান ও আস্থা অর্জন করেছে। শ্রী দয়ানন্দ সাগর- অনুপ্রাণিত এই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছে।
‘ডিএসইউ’-এর অধীনে স্থাপিত ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল, মেডিসিন স্কুল, হেলথ সায়েন্স স্কুল, কমার্স এবং ম্যানেজমেন্ট স্কুল, কম্পিউটার সায়েন্স স্কুল, আর্টস এবং হিউম্যানিটিজ় স্কুল, ল' স্কুল, বেসিক এবং অ্যাপ্লায়েড সায়েন্স স্কুল ও ডিজাইন এবং ডিজিটাল ট্রান্সমিডিয়া স্কুলগুলিতে এই প্রতিষ্ঠান সবিস্তার পাঠক্রম তৈরি করেছে। এর ফলে শিক্ষার্থীরা তাদের পছন্দসই পাঠক্রম বেছে নিয়ে সমাজের পরিবর্তনশীল চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে শিক্ষা অর্জন করতে পারে।
‘ডিএসইউ’-এর প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সাফল্যই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতিত্বের জলজ্যান্ত প্রমাণ। এখানকার প্রাক্তনীরা বিশ্বে তাঁদের যোগ্যতা প্রমাণ করেছেন। বিভিন্ন দেশে গবেষণা এবং শিল্পক্ষেত্রে সাফল্যের নতুন অধ্যায় লিখছেন তাঁরা।
বেঙ্গালুরুর শিক্ষার পরিবেশ বদলে দিতে ক্লাসঘরের বাইরেও যে পড়াশোনা করা যায়, এই ধারণা সবার মধ্যে প্রতিষ্ঠিত করতে ডিএসইউ বদ্ধপরিকর। এই প্রতিষ্ঠান বেসিক এবং অ্যাপ্লায়েড সায়েন্স স্কুল, ল' স্কুল ও আর্টস এবং হিউম্যানিটিজ় স্কুলের পাঠক্রমগুলির সূত্রে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের সঙ্গে সংযোগ রাখে এবং অন্যান্য স্থানীয় সংস্থার সঙ্গে কাজ করে, যা বেঙ্গালুরুকে উচ্চ মানের শিক্ষা ক্ষেত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সহায়তা করে।
এই প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের আগামীর পথ সুদৃঢ় করে। এর বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষাগত সাফল্যের মাধ্যমে দয়ানন্দ সাগর বিশ্ববিদ্যালয় বেঙ্গালুরুতে নিজেদের উচ্চ অবস্থান নিশ্চিত করে। প্রগতিশীল শিক্ষার ইতিহাসে এই বিশ্ববিদ্যালয় শুধুমাত্র শিক্ষাক্ষেত্র হিসেবে পরিচিত হয়ে থাকবে না, বরং আগামী প্রজন্মের জন্য এক নিশ্চিত ভবিষ্যৎ তৈরি করবে।
এই প্রতিবেদনটি ‘দয়ানন্দ সাগর ইউনিভার্সিটি’র সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy