‘বার্জার প্রিয় পুজো’
দুর্গাপুজো, সম্ভবত বিশ্বের একমাত্র উৎসব যার আগামী বছরের পরিকল্পনা শুরু হয়ে যায় চলতি বছরের পুজো শেষ হওয়ার পরদিনই! কলকাতাবাসী দুর্গাপুজোকে দুর্গোৎসব নামে ডাকতেই বেশি পছন্দ করে। কারণ এ তো নিছক পুজো নয়, এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে আবেগ, উচ্ছ্বাস আর উদ্দীপনা। দুর্গাপুজো নিঃসন্দেহে পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ উৎসব।
এ হল সারা বিশ্বের বাঙালির আবেগ আর ভালোবাসার উৎসব। তাই বার্জার প্রিয় পুজো হল একমাত্র শিরোপা যেখানে সাধারণ মানুষ বেছে নেন তাদের প্রিয় পুজোকে। এই ২০২৩-এ ভোটের মাধ্যমে কলকাতার সবচেয়ে প্রিয় পুজো বেছে নিয়েছেন ২৩ লক্ষ মানুষ!
২০১২ সালে শুরু হওয়া ‘বার্জার প্রিয় পুজো’ দুর্গাপুজোর সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িয়ে গেছে। গণ ভোটের মাধ্যমে প্রিয় ১০টা দুর্গাপুজোকে বেছে নেয় বার্জার প্রিয় পুজো। বিগত ১০ বছর ধরে অফলাইনে ভোট নেওয়া হতো। এ বছর ডিজিটাল ভোটিংয়েরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। ভোটারেরা হোয়াটসঅ্যাপ, ওয়েবসাইট ইত্যাদির মতো ডিজিটাল মাধ্যমে তাঁদের প্রিয় পুজোকে ভোট দিয়েছেন।
আলপনা দেওয়া, ধুনুচি নাচের মতো বঙ্গের প্রাচীন প্রথাগুলোয় নতুন প্রাণের সঞ্চার করতে বার্জার প্রিয় পুজো বরাবর চেষ্টা চালিয়ে গেছে। এগুলিকে সমকালীন করে তুলতে এই ব্র্যান্ডের উদ্যোগে আধুনিক নাচের সঙ্গে ধুনুচি নাচের মেলবন্ধন ঘটানো হয়েছে, আঁকা হয়েছে প্রমাণ সাইজের আলপনা। বার্জার প্রিয় পুজো নতুন প্রজন্মকে এই সব উদ্যোগে অংশগ্রহণের উৎসাহ জুগিয়েছে।
বিগত পাঁচ বছর ধরে এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আবাসনের পুজোর হাড্ডাহাড্ডি লড়াই – ‘আবাসনের বার্জার প্রিয় পুজো’। এ বছর কলকাতার ২০০-র বেশি ‘আবাসন বার্জার প্রিয় পুজোর লড়াইয়ে সামিল হয়েছিল। প্রথম পর্বের শেষে ২০টা আবাসনকে বেছে নেওয়া হয়।
বারোয়ারি এবং আবাসনের পুজো নাগরিকরা ২০২৩ সালের বিজয়ীদের নির্বাচন করেছেন। ‘বার্জার পেন্টস’ গর্বের সঙ্গে বারোয়ারি এবং আবাসন বিভাগে প্রিয় ১০ বিজয়ী নাম ঘোষণা করছে।
‘বার্জার পেন্টস ইন্ডিয়া লিমিটেড’-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও অভিজিৎ রায় বলেন, “বার্জার প্রিয় পুজোর মধ্যে দিয়ে আমরা সব সময়ে চেয়েছি এমন কোনও মজার অ্যাক্টিভিটি অথবা নতুন ভাবনার সঞ্চার করতে যাতে সবাইকে একত্রে আনা যায় এবং প্রত্যেকের জন্য শারদীয়া হয়ে ওঠে শুভ। আমরা দেখেছি যে প্রতি বছর দুর্গাপুজোর উদ্যাপন বদলেছে কিন্তু আনন্দ-উদ্দীপনা একই রয়ে গিয়েছে। ডিজিটাল ভোটিংয়ের মাধ্যমে আমরা বার্জার প্রিয় পুজোর ১১তম সংস্করণকে মানুষের আরও কাছে নিয়ে যেতে চেয়েছি, কারণ বার্জার প্রিয় পুজোর ভাবনাই হল সাধারণ মানুষকে সঙ্গে নিয়ে উৎসবের উদ্যাপন। ডিজিটাল ভোটিংয়ের মাধ্যমে আমরা একটা গোষ্ঠী তৈরি করতে পেরেছি যেখানে সদ্যসরা একে অপরের আরও কাছে পৌঁছে যাচ্ছেন, সহজে এই ক্যাম্পেনে অংশগ্রহণ করে তাদের মতামত জানাতে পারছেন। ডিজিটাল ভোটিং চালু হওয়ার পরে মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ চোখে পড়ার মতো বেড়েছে।”
এই প্রতিবেদনটি ‘বার্জার পেন্টস’-এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy