ছবি: সংগৃহীত
নেই কোনও থিমের ঘনঘটা। ভবানীপুর মহাপুজো সমিতির পুজোয় তবু দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা হাজার হাজার মানুষের ঢল। আর তাঁরা সকলেই আসেন এই পুজোর সন্ধ্যারতির টানে। ঐতিহ্য ও সাবেকিয়ানায় মোড়া এই পুজোর সন্ধ্যারতি এক জন নন, বরং একযোগে করেন পাঁচ জন পুরোহিত। গণেশ, লক্ষ্মী, সরস্বতী এবং কার্তিক-সহ দেবী দুর্গার আরতি করা হয়।
শুধু কি তাই?
আট দশক আগে সুবোধগোপাল বসু, কানাই গঙ্গোপাধ্যায়, কৃষ্ণকলি ভট্টাচার্যের সূচনা করা এই পুজোয় পরবর্তী কালে অভিনেতা তরুণকুমার, উত্তমকুমার-সহ বিভিন্ন কিংবদন্তি নিয়মিত আসতেন। উত্তম কুমার কিন্তু আজও জড়িয়ে এই পুজোর সঙ্গেই। মহানায়কের জন্মস্থান ওই এলাকায় হওয়ায় পরবর্তী কালে যে পার্কে এই পুজো আয়োজিত হয়, তার নামকরণ হয় মহানায়ক উত্তম উদ্যান।
কী ভাবে যাবেন?
শরৎ বসু রোড এবং আশুতোষ মুখার্জি রোড থেকে মহানায়ক উত্তম উদ্যানে যাওয়া যায়।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy