Advertisement

Associate Partner

Style Partner

Associate Partner

Weddings Partner

Food Partner

Aryan Bhaumik Horror Experience

পরিত্যক্ত ওই কারখানায় হঠাৎ কানফাটানো আওয়াজ! তার পর… ভূতচতুর্দশীর আগে লিখলেন আরিয়ান

ভূতে আমি ভয় পাই না কোনও দিনই। তাই বলে তাকে অবিশ্বাস করার সাধ্যও আমার নেই। বরং ছোট থেকেই এই বিষয়টি নিয়ে চর্চা করার শখ আমার।

আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ২১ অক্টোবর ২০২৪ ১৬:৪১
Share: Save:

ভূতে আমি ভয় পাই না কোনও দিনই। তাই বলে তাকে অবিশ্বাস করার সাধ্যও আমার নেই। বরং ছোট থেকেই এই বিষয়টি নিয়ে চর্চা করার শখ আমার। এমনই একটি ঘটনা আমার মনে পড়ে, ‘সিকার্স অফ সোলস্‌’ বলে একটি দলের সঙ্গে বেরিয়েছিলাম ভূত খুঁজতে।

ব্যান্ডেলের পথে একটা পুরনো পরিত্যক্ত কারখানা রয়েছে। শোনা যায়, সেখানে ২০০ জনেরও বেশি কর্মী নাকি জীবন্ত অবস্থায় পুড়ে মারা গিয়েছিলেন, সত্যি-মিথ্যে জানি না। গোটা কারখানার দিকে তাকালেই বোঝা যাবে এটি কতটা ভয়ানক। ‘অলৌকিক’ বলে সত্যিই যদি কিছু হয়, আমি বলব সে দিন আমি তা একেবারে কাছ থেকে অনুভব করেছিলাম।

কারখানার খুব কম জায়গাতেই আলো ছিল। বাকি সর্বত্রই অন্ধকারে ঢাকা। সমস্ত কাজকর্ম সেরে আমরা বেড়িয়ে আসছি, এমন সময় ওই অন্ধকার জায়গাতেই কিছু একটা লোহার বস্তু সশব্দে মাটিতে পড়ে যাওয়ার আওয়াজ হল। আমাদের মাথাতেও তখন তদন্ত করার ভূত চেপে বসেছে। আলো এবং অন্যান্য যন্ত্রপাতি নিয়ে ওখানে গিয়ে দেখি কোনও কিছুই নেই! কোনও বস্তুই পড়েনি মাটিতে। কোনও কিছুই এ দিক থেকে ও দিক হয়নি। অথচ বিকট আওয়াজটা কিন্তু কানে গিয়েছে সকলেরই।

এই পুরো বিষয়টি ভাবতে ভাবতেই আবারও এই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি! আবারও একই আওয়াজ! সেখানেও এক চুলও নড়েনি কোনও কিছু। ওই যে বললাম, ভূতে ‘ভয়’ জিনিসটা আমার শরীরে নেই। কিন্তু সেই দিন মনে হয়েছিল, ওই মুহূর্তে সেখান বেরিয়ে আসাই উচিত। যেন তেনারা সেই রকমই হুঁশিয়ারি দিতে চাইছিলেন আমাদের। আজ পর্যন্ত আমার কাছে ওই ঘটনার কোনও ব্যাখ্যা নেই।

এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE