টুইটারে পোস্ট করা সেই নিজস্বী।
মিশেল ও জেনিফারের নিজস্বী
সংবাদ সংস্থা • নিউ ইয়র্ক
টুইটারে একটি নিজস্বী। এবং তা পোস্ট করার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই প্রায় এক লক্ষ লাইক। হবে নাই বা কেন! নিজস্বীটি (সেল্ফি) তুলেছেন খোদ পপ-তারকা জেনিফার লোপেজ। সঙ্গী আবার মার্কিন ‘ফার্স্ট লেডি’ মিশেল ওবামা। গত কাল নিউ ইয়র্কে ‘লিগ অব ইউনাইটেড ল্যাটিন আমেরিকান সিটিজেন ন্যাশনাল কনভেনশন’ নামে একটি অনুষ্ঠানে মুখোমুখি দেখা হয় এই দুই বিখ্যাত মহিলার। জেনিফার পরেছিলেন একটি গোলাপি পোশাক। আর সাদা নীল ফুল ছাপের পোশাকে মিশেল। দেড় হাজার দর্শকের সামনে তাঁকে ডেকে নিলেন জেনিফার। মঞ্চে উঠেই মিশেল নিজের বক্তৃতায় মন মাতালেন উপস্থিত সকলের। অনুষ্ঠানের শেষে মূলত জেনিফার লোপেজের উদ্যোগেই সেই বহু চর্চিত নিজস্বী। পরে জেনিফার ‘মাই ফ্যাব সেলেব সেল্ফি লিস্ট’ নামে অ্যালবামে ছবিটি আপলোড করেন। তার পরই সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে লাইকের বন্যা। অনুষ্ঠানটিতে মুখ্য বক্তা ছিলেন মিশেল ওবামা। বক্তৃতায় যুব-সম্প্রদায়ের উচ্চশিক্ষায় জোর দেন তিনি।
সুচিত্রা সেনের পৈতৃক বাড়ি সংরক্ষণের নির্দেশ কোর্টের
নিজস্ব সংবাদদাতা • ঢাকা
মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের শৈশব কেটেছিল এখানে। পাবনার সেই বাড়িটি সংস্কার ও সংরক্ষণের নির্দেশ দিল বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট। সর্বোচ্চ আদালত তাদের রায়ে বলেছে, এই কাজ করা সরকারের জাতীয় ও সাংবিধানিক দায়। পাবনার গোপালপুরে হেমসাগর লেনের ওই বাড়িতে জন্মেছিলেন অভিনেত্রী সুচিত্রা সেন। তাঁর শৈশব ও কৈশোরের একটা বড় অংশ কেটেছিল ওই বাড়িতে। সেই বাড়িটি সংরক্ষণ করে সেটিতে সংগ্রহশালা বানানোর উদ্যোগ নেয় শেখ হাসিনার সরকার। কিন্তু দখলদার একটি ধর্মীয় সংগঠন তার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে মামলা করে। গত কাল সেই সংক্রান্ত পূর্ণাঙ্গ রায়টি প্রকাশ হয়েছে। বিচারপতি এস কে সিংহের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ জানিয়েছে, নায়িকার বাড়িতে একটি ধর্মীয় সংগঠনের যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি চলছে, সেটিকে সরাতে হবে। অবিলম্বে সেখানে সংগ্রহশালা তৈরির কাজ শুরু করতে হবে। সরে যাওয়ার জন্য দু’মাস সময় চেয়ে ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি এর আগে আদালতে যায়। কিন্তু কোর্ট রায়ে জানিয়েছে, তিন বছর পার হয়ে গেলেও সংস্থাটি সরে যাওয়ার কোনও ইচ্ছাই দেখায়নি। সংস্থাটিকে এ জন্য ভর্ৎসনাও করেছে সুপ্রিম কোর্ট।
তথ্য ফাঁস করছে আইফোন, দাবি
সংবাদ সংস্থা • বেজিং
জাতীয় নিরাপত্তার প্রশ্নে ক্রমে বিপজ্জনক হয়ে উঠছে আইফোনের ব্যবহার। এমনই দাবি চিনা সংবাদমাধ্যমের। ‘সেন্ট্রাল টেলিভিশন’ নামের একটি চ্যানেলের দাবি, আইফোনে ব্যবহারকারীর অবস্থান নির্ণায়ক অ্যাপ্লিকেশনটিই মূলত কপালে ভাঁজ ফেলেছে প্রশাসনের। অ্যাপ্লিকেশনটি চালু থাকলে ব্যবহারকারী কখন, কোথায় যাচ্ছেন অনায়াসেই তার খুঁটিনাটি ধরা পড়ে যাচ্ছে। চ্যানেল কর্তৃপক্ষের আশঙ্কা, অ্যাপ্লিকেশনটির ব্যবহারে ফাঁস হয়ে যাচ্ছে চিনা নাগরিকদের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য। ফাঁস হয়ে যাচ্ছে দেশের অর্থনীতি ও সুরক্ষা সংক্রান্ত গোপনীয় তথ্যও। তথ্য ফাঁসের এই অভিযোগ নিয়ে অবশ্য কোনও মন্তব্য করেনি আইফোন প্রস্তুতকারী সংস্থা অ্যাপেল। মার্কিন সংস্থা অ্যাপেলের বিরুদ্ধে এই ক্ষোভ অবশ্য নতুন কিছু নয়। এর আগে অন্য একটি সংবাদমাধ্যম দাবি করেছিল গোপনে চিনা নাগরিকদের তথ্য মার্কিন গোয়েন্দা বিভাগের হাতে তুলে দিচ্ছে অ্যাপল। অ্যাপলের বিরুদ্ধে কড়া শাস্তিও দাবি করেছিল তারা। তবে শুধু অ্যাপলই নয়। বিভিন্ন সময় নানা মার্কিন সংস্থার বিরুদ্ধে তোপ দেগেছে চিনা সংবাদমাধ্যম। সংস্থাগুলির দাবি, স্নোডেনের ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পরই আরও কড়াকড়ি শুরু হয়েছে চিনে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy