ব্রিকস সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিন এবং শি জিনপিং। —ফাইল চিত্র।
বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও ভৌগোলিক অখণ্ডতাকে শ্রদ্ধা করে চিন। বাংলাদেশে বহিরাগত কোনও শক্তির হস্তক্ষেপেরও বিরোধী তারা। গত কাল রাতে ব্রিকস সম্মেলনের পার্শ্ববৈঠকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বৈঠকের পরে এই বার্তাই দিয়েছে চিনের সরকারি সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া।
জোহানেসবার্গে ব্রিকস সম্মেলনের ফাঁকে দুই নেতার এই বৈঠককে তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। বাংলাদেশের শাসক দল আওয়ামী লীগের অভিযোগ, আমেরিকা সে দেশের নির্বাচন নিয়ে অতিসক্রিয়তা দেখিয়ে আসলে শেখ হাসিনা সরকারকে নড়বড়ে করে দিতে চাইছে। তারা ভোটের মুখে এমন কিছু নীতি নিয়েছে যা বিপাকে ফেলছে বর্তমান সরকারকে। শি-এর সঙ্গে বৈঠকটি করে হাসিনা আমেরিকাকে বার্তা দিতে চাইলেন বলে মনে করা হচ্ছে। পাশাপাশি বিএনপি-র চিন ঘনিষ্ঠতা নিয়ে যে প্রচারটি রয়েছে, তাতেও জল ঢালার চেষ্টা করেছেন আওয়ামী লীগ নেত্রী। ভোটের আগে গত মাসে সরকার সমর্থক বাম নেতাদের একটি দলকে বেজিং পাঠিয়েছিলেন হাসিনা। তাঁদের মাধ্যমেও চিন একই বার্তা পাঠিয়েছিল হাসিনাকে।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হাসিনা সফল চন্দ্রাভিযানের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। বাংলাদেশের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনা ইসরোর বৈজ্ঞানিকদের সাধুবাদ জানিয়েছেন। ভারতের সাফল্য বাংলাদেশও উদ্যাপন করেছে বলে জানান তিনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy