প্রতীকী ছবি।
২১৬ দিন কোভিডে আক্রান্ত ছিলেন এইচআইভি রোগে আক্রান্ত ৩৬ বছর বয়সি এক মহিলা। তাঁর শরীরের ভিতরে ৩০ বারের বেশি চরিত্র বদলেছে করোনাভাইরাস। চিকিৎসা বিজ্ঞান সংক্রান্ত জার্নাল ‘মেডআরএক্সআইভি’-তে দক্ষিণ আফ্রিকার ওই মহিলাকে নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে এ কথা জানাচ্ছেন গবেষকরা।
ব্রিটেন ও দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথম খুঁজে পাওয়া করোনাভাইরাসের ২ প্রজাতি- আলফা (পরিভাষায় বি.১.১.৭) এবং বিটা (পরিভাষায় বি.১.৩৫১), ওই মহিলার শরীরে পাওয়া গিয়েছে। তবে তাঁর শরীর থেকে অন্যের শরীরে ওই প্রজাতি সংক্রমিত হয়েছে কি না, সে বিষয়ে এখনও নিশ্চিত নন গবেষকরা। এইচআইভি-তে আক্রান্ত হওয়ার পর স্বাভাবিক ভাবেই ওই মহিলার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গিয়েছে। গবেষকরা জানান, তিনি কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার পর তাঁর শরীরে করোনাভাইরাসের ১৩ বার স্পাইক প্রোটিনে এবং ১৯ বার ভাইরাসের জিনে বদল ঘটেছে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, দক্ষিণ আফ্রিকার কাওয়াজুলু নাটাল নামে একটি অঞ্চল থেকেই করোনাভাইরাসের একাধিক প্রজাতির জন্ম হয়েছে। আর ওই এলাকার প্রতি ৪ জনের মধ্যে একের বেশি মানুষ এইচআইভি রোগে আক্রান্ত।
এই বিষয়টি সামনে আসতেই গবেষকরা ভাবতে শুরু করেছেন, তা হলে কি এইচআইভি রোগে আক্রান্তদের শরীরে দীর্ঘদিন বেঁচে থাকতে পারে করোনা ভাইরাস? যদি তাই হয়, বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, তা ভারতের ক্ষেত্রে আশঙ্কার। কারণে এ দেশে প্রায় ১০ লক্ষ মানুষ এইচআইভি-তে আক্রান্ত, যাঁদের চিকিৎসাও হয় না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy