Advertisement
২২ ডিসেম্বর ২০২৪
Genital Mutilation

ভোররাতে ক্যামেরা চালিয়ে সৎ মেয়ের উপর যৌন নিগ্রহ, দেখতে পেয়েই যৌনাঙ্গ কেটে দিলেন স্ত্রী

স্ত্রী ঘুম থেকে উঠে দেখেন তাঁর স্বামী এবং মেয়ে ঘরে নেই। বাইরে যেতেই মেয়ের গোঙানির আওয়াজ শুনতে পান তিনি। পাশের ঘরে গিয়ে দেখেন, ক্যামেরার সামনে মেয়েকে যৌন নিগ্রহ করছেন স্বামী।

অভিযুক্ত মহিলার নাম হা থি গুয়েন, স্বামীর নাম নগুয়েন ভ্যান এইচ।

অভিযুক্ত মহিলার নাম হা থি গুয়েন, স্বামীর নাম নগুয়েন ভ্যান এইচ। প্রতীকী ছবি।

সংবাদ সংস্থা
হ্যানয় শেষ আপডেট: ১৭ ডিসেম্বর ২০২২ ১২:৪০
Share: Save:

ক্যামেরার সামনে ১৫ বছরের মেয়েকে যৌন নিপীড়ন করছিলেন সৎবাবা। দেখতে পেয়েই ছুরি নিয়ে ওই ব্যক্তির যৌনাঙ্গ কেটে দিলেন মেয়েটির মা। চলতি বছরের মার্চ মাসে উত্তর-পশ্চিম ভিয়েতনামের সোন লা প্রদেশে এই ঘটনা ঘটেছিল। কিন্তু সম্প্রতি ঘটনাটি স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। অভিযুক্ত মহিলার নাম হা থি গুয়েন। তাঁর স্বামীর নাম নগুয়েন ভ্যান এইচ।

পুলিশ জানিয়েছে, ১৯ মার্চ ভোরে গুয়েন ঘুম থেকে উঠে দেখেন তাঁর স্বামী এবং মেয়ে ঘরে নেই। বিছানা থেকে উঠে বাইরে বেরিয়ে যেতেই মেয়ের গোঙানির আওয়াজ শুনতে পান। পাশের ঘরে গিয়ে দেখেন, ক্যামেরার সামনে মেয়েকে যৌন নিগ্রহ করছেন স্বামী। রাগে মাথা ঠিক রাখতে পারেননি গুয়েন। অভিযোগ, এর পরই রান্নাঘর থেকে ছুরি এনে স্বামীর যৌনাঙ্গ কেটে ফেলেন। পরে তিনি নিজেই রক্তাক্ত স্বামীকে নিয়ে গিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করান। নিজেও পুলিশের কাছে গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন।

পুলিশকে গুয়েন জানিয়েছেন যে, ভ্যান তাঁর দ্বিতীয় স্বামী। প্রথম স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর মেয়েকে নিয়ে ভ্যানের সঙ্গেই তিনি থাকতেন। মেয়ে তাঁকে প্রায়ই বলত যে ভ্যান মাঝেমাঝেই যৌন নিগ্রহ করে। কিন্তু মেয়ের কথায় কখনও আমল দেননি তিনি। কিন্তু ওই দিন চোখের সামনে মেয়ের উপর স্বামীকে অত্যাচার চালাতে দেখে তিনি মাথা ঠিক রাখতে পারেননি বলে পুলিশকে জানিয়েছেন। গুয়েন পুলিশকে আরও জানিয়েছেন যে, তাঁর স্বামী প্রায় দু’বছর ধরে মেয়ের উপর নিপীড়ন চালাচ্ছিলেন।

অন্য বিষয়গুলি:

Genital Mutilation Vietnam Child Sexual Abuse
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy