প্রতীকী ছবি।
২০২১-এর মাঝামাঝির আগে করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক ব্যাপক হারে বাজারে আসার সম্ভাবনা কম। শুক্রবার এমনই মত প্রকাশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)। সংস্থার মুখপাত্র মার্গারেট হ্যারিস বলেন, “যে সব প্রতিষেধকের এখনও পর্যন্ত ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল হয়েছে কোভিড ১৯ মোকাবিলায় তা কতটা দক্ষ সে বিষয়ে কোনও সংস্থাই ‘স্পষ্ট ইঙ্গিত’ দেয়নি।” তাই চূড়ান্ত ভাবে বাজারে আসার আগে সেই সব প্রতিষেধকের কার্যকারিতা এবং সেগুলি কতটা নিরাপদ তা আরও ভাল ভাবে খতিয়ে দেখা প্রয়োজন বলেই মনে করেন মার্গারেট।
গত অগস্টে রাশিয়া কোভিড প্রতিষেধক প্রয়োগের অনুমতি দেওয়ার পর থেকেই বিশ্ব জুড়ে নানা মহলে এর বিশ্বাসযোগ্যতা এবং নিরাপত্তার বিষয় নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বৃহস্পতিবারই মার্কিন জনস্বাস্থ্য দফতরের এক সূত্র এবং ফাইজার সংস্থা জানায় অক্টোবরের শেষেই প্রতিষেধক সরবরাহ করা হবে।
মার্গারেট বলেন, “প্রতিষেধকের তৃতীয় পর্বের পরীক্ষা একটা দীর্ঘ সময় নিয়ে করা উচিত। কারণ আমাদের জানতে হবে সেই প্রতিষেধক আদৌ মোকাবিলা করতে সক্ষম কি না। বা সেই প্রতিষেধক আদৌ নিরাপদ তো!” যদিও মার্গারেট প্রতিষেধক নিয়ে কাজ করা নির্দিষ্ট কোনও সংস্থার নাম উল্লেখ করেননি।
আরও পড়ুন: ভ্যাকসিন বণ্টনের প্রস্তুতি আমেরিকায়
এর পর কিছুটা উষ্মার সুরেই মার্গারেট বলেন, “করোনার প্রতিষেধক নিয়ে যা যা পরীক্ষা হচ্ছে তা জানানো প্রয়োজন। তুলনা করার প্রয়োজন রয়েছে। অনেক মানুষকে কোভিড প্রতিষেধক দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আমরা জানতেই পারিনি আদৌ সেই প্রতিষেধক কাজ করেছে কি না!” তিনি আরও বলেন, “এমন একটা পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে আছি আমরা যেখানে এই প্রতিষেধক নিয়ে স্পষ্ট কোনও ইঙ্গিত নেই যে তা আদৌ ভরসাযোগ্য ও নিরাপদ কি না।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy