সি১৩০জে সুপার হারকিউলিস বিমান। ফাইল চিত্র।
ভারতকে সি১৩০জে সুপার হারকিউলিস কার্গো বিমানের যন্ত্রাংশ দেওয়া হবে। সঙ্গে দেওয়া হবে প্রয়োজনীয় সহায়তাও। শুক্রবার এমনটাই জানিয়েছে পেন্টাগন। এই ছাড়পত্রের ফলে আমেরিকার কাছ থেকে সি ১৩০জে বিমানের জন্য ৯ কোটি মার্কিন ডলারের যন্ত্রাংশ কেনায় ভারতের আর কোনও বাধা রইল না।
মার্কিন কংগ্রেসকে এ প্রসঙ্গে জানিয়ে একটি চিঠিও দিয়েছে ডিফেন্স সিকিউরিটি কোঅপারেশন এজেন্সি (ডিএসসিএ)। সেখানে ডিএসসিএ বলেছে, ভারতের সঙ্গে এই চুক্তিতে আমেরিকার বিদেশনীতির পাশাপাশি জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টি যেমন মজবুত হবে। তেমনই দু’দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে। আমেরিকার কাছ থেকে যে সব যন্ত্রাংশ কেনার প্রস্তুতি নিয়েছে ভারত তা হল—কার্টরিজ অ্যাকচুয়েটেড ডিভাইসেস, প্রপেল্যান্ট অ্যাকচুয়েটেড ডিভাইসেস, ফায়ার এক্সটিংগুইশার কার্টরিজেস, ফ্লেয়ার কার্টরিজেস ইত্যাদি।
যে ১৭টি দেশকে আমেরিকা এই সুপার হারকিউলিস বিমান বিক্রি করেছে, তার মধ্যে ভারত অন্যতম। ভারতীয় বায়ুসেনায় পাঁচটি সি ১৩০জে সুপার হারকিউলিস বিমান রয়েছে। আমেরিকাকে আরও ছ’টি এই বিমানের বরাত দিয়েছে ভারত।
আরও পড়ুন: করোনা আক্রান্ত ডোনাল্ড ট্রাম্প ও মেলানিয়া, টুইট মার্কিন প্রেসিডেন্টের
হারকিউলিসের নির্মাতা মার্কিন সংস্থা লকহিড মার্টিন। এটি ১৯ টন পর্যন্ত ওজন বইতে পারে। অল্প সময়ে দুর্গম এলাকায় সেনা পৌঁছে দিতে এর জুড়ি মেলা ভার। ছোট রানওয়েতে ওঠানামা করতেও সক্ষম এটি। শত্রুপক্ষের নিশানার মধ্যেও উড়তে সক্ষম। সর্বোচ্চ ২৮ হাজার ফুট উচ্চতায় উঠতে পারে। সুপার হারকিউলিসের সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ৩৬২ কিলোমিটার, দুর্গম এলাকায় প্যারাট্রুপার বাহিনীকে পৌঁছে দিতে সক্ষম, কাজে লাগে ত্রাণ ও উদ্ধারেও।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy