ছবি: এএফপি।
রবিবারের বিশেষ সংবিধানসভা নির্বাচনে তিনিই বিপুল ভাবে জয়ী হয়েছেন বলে ঘোষণা করলেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো। যদিও দেশের মধ্যে বিরাট সংখ্যক মানুষ এই ভোটের বিরোধী ছিলেন। প্রবল প্রতিবাদ উপেক্ষা করেই ভোটে গিয়েছেন মাদুরো। সোমবার ফল ঘোষণার পরেও সেই প্রতিবাদ অক্ষুণ্ণ রয়েছে। চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে আন্তর্জাতিক মহলেও।
পূর্ব ঘোষণা মতোই মাদুরোকে ‘একনায়ক’ আখ্যা দিয়ে তেল-সমৃদ্ধ ভেনেজুয়েলার উপরে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে দিয়েছে আমেরিকা। হোয়াইট হাউসের কোষাগার সচিব স্টিভেন মেনুশিন বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, ‘‘আমরা মাদুরোর নীতির বিরুদ্ধে এবং ভেনেজুয়েলার গণতন্ত্রকামী জনসাধারণের পক্ষে।’’
রবিবারের ভোটে জয়ের ফলে মাদুরো জাতীয় আইনসভা ভেঙে দিয়ে নিজের মনোনীত ৫৪৫ সদস্যকে নিয়ে নতুন সংবিধানসভা গড়তে পারবেন। বিরোধীেদর মতে, সংবিধান বদল করে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দিকে হাঁটতে চাইছেন মাদুরো। অন্য দিকে উগো চাভেস-এর এই উত্তরসূরির নিজের দাবি, নয়া সংবিধান দেশে শান্তি আনবে। বিভাজন দূর করবে।
আমেরিকা গোড়া থেকেই বলে আসছিল, এই ভোটে তারা মানবে না। কানাডা, ব্রাজিল, মেক্সিকো, কলম্বিয়াও এই ভোট মানছে না। তবে নিকারাগুয়া এবং বলিভিয়া মাদুরোর পক্ষে রয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy