আমেরিকা প্রথম থেকেই চিনের ভূমিকার সমালোচনা করে। — ফাইল চিত্র।
আগামী দু’সপ্তাহের মধ্যে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল যাচ্ছেন আমেরিকায়। নিরাপত্তা ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির প্রভাব সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে সে দেশের সংশ্লিষ্ট কর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন তিনি। এর পর মার্চে ভারতে আসছেন আমেরিকার বিদেশসচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। দিল্লিতে জি-২০ বিদেশমন্ত্রী সম্মেলন এবং রাইসিনা সংলাপে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। সব মিলিয়ে নতুন বছরে আমেরিকার সঙ্গে কৌশলগত আলোচনা শুরু হচ্ছে সাউথ ব্লকের। তার ভিত প্রস্তুত করতে আজ সরব হয়েছেন আমেরিকার দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ-মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহ-সচিব ডোনাল্ড লু। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, “পরস্পরের সবচেয়ে বড় ফলপ্রসূ অংশীদার হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার লক্ষ্যে ভারত এবং আমেরিকা ঠিক পথেই চলছে।”
একই সঙ্গে ভারত-চিন প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা পরিস্থিতি নিয়ে লু বলেন, চিন তেমন আস্থাবর্ধক পদক্ষেপ করছে না। তাঁর কথায়, “সীমান্তের সমস্যা সমাধান করার জন্য খুব একটা আস্থাবর্ধক পদক্ষেপ করছে না চিন। বরং তার উল্টো। সম্প্রতি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে তাদের আগ্রাসী ভূমিকায় দেখা গিয়েছে। ২০২০ সালে যখন গালওয়ানে সংঘর্ষ হয়, আমেরিকাই প্রথম চিনের ভূমিকার সমালোচনা করে ভারতকে সমর্থন করেছিল। আমেরিকা ভবিষ্যতেও ভারতের পাশে থাকবে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy