—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
রুশ আগ্রাসনে যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেন। দেশের একাংশ রাশিয়ার দখলে। তবে খুব একটা স্বস্তিতে নেই ক্রেমলিন। ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র হানা, একটানা গোলাবর্ষণে রুশ বাহিনীর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও প্রবল। এ বারে রুশ বাহিনীকে ছত্রভঙ্গ করতে আমেরিকার দেওয়া ক্লাস্টার বোমা ফেলা শুরু করেছে ইউক্রেন। আমেরিকারই একটি দৈনিকে দাবি করা হয়েছে এই খবর।
ক্লাস্টার বোমা ফেটে গিয়ে আরও অনেক ছোট ছোট বোমা বেরিয়ে বিস্তীর্ণ অঞ্চলে বিস্ফোরণ ঘটায়। এই ধরনের বিধ্বংসী যুদ্ধাস্ত্রের ব্যবহার নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। এ ক্ষেত্রে কোনও নির্দিষ্ট জায়গা নয়, বড় অঞ্চল নিশানায় আসছে। ফলে সাধারণ মানুষের প্রাণহানির আশঙ্কা খুব বেশি। এই বোমার ব্যবহার এক রকম নিষিদ্ধও। ইউক্রেনে নিষিদ্ধ অস্ত্রটি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। অস্ত্র রফতানি সংক্রান্ত কড়াকড়ি এড়িয়ে আইনের ফাঁক গলে এই ‘রণকৌশল’ নিয়েছে আমেরিকা। কিছু ডেমোক্র্যাট পর্যন্ত বাইডেনের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ। ক্ষোভ প্রকাশ করেছে মানবাধিকার সংগঠনগুলিও। ইউরোপের কিছু মিত্র দেশ বাইডেনের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে।
একটি রিপোর্টে ইউক্রেনীয় কর্তাদের দাবি, শুধুমাত্র শত্রুদের হামলার জবাব দিতেই ক্লাস্টার বোমা ব্যবহার করা হবে। অন্যথায় নয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy