ছবি এএফপি।
কৃষ্ণাঙ্গ-হত্যার প্রতিবাদে উত্তাল গোটা আমেরিকা। পুলিশের লাঠি, পেপার স্প্রে, এমনকি করোনা সংক্রমণের ভয় উপেক্ষা করেও পথে নেমেছেন অংসখ্য মানুষ। বিক্ষোভের রাশ টানতে অপারগ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শেষমেশ টুইট করেছিলেন, ‘ভুগতে হবে’ জাতীয় মন্তব্য। ‘হিংসাত্মক’ লিখে সেই বার্তা লুকিয়ে ফেলল টুইটার। জানাল, ‘হিংসামূলক মন্তব্য’ সংক্রান্ত বিধি ভেঙেছে প্রেসিডেন্টের টুইট। তাই এই ব্যবস্থা।
হিংসা ছড়াচ্ছে জানিয়ে প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে এই প্রথম পদক্ষেপ করল টুইটার। ট্রাম্প লিখেছিলেন, ‘‘আমি যত দিন আপনাদের প্রেসি়ডেন্ট রয়েছি, ওয়াশিংটন ডিসি-তে কোনও স্বায়ত্তশাসিত এলাকা গঠন হবে না। ওরা যদি চেষ্টা করে, কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে!’’ সম্প্রতি সিয়াটল ও ওয়াশিংটনে বিক্ষোভকারীরা দাবি তোলেন, এই দু’টি অঞ্চলকে পুলিশ-মুক্ত জ়োন ঘোষণা করতে হবে। আইনশৃঙ্খলার দায়িত্ব নেবেন এলাকার বাসিন্দারা। কারণ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য যে পুলিশ রয়েছে, তারাই তাণ্ডব চালাচ্ছে। সেই প্রসঙ্গেই টুইট করেছিলেন ট্রাম্প।
টুইটটি মুছে দেওয়া হয়নি। বরং ‘হিংসাত্মক আচরণের বিরুদ্ধে টুইটার-বিধি’ ভাঙা হয়েছে বলে ট্যাগ করে দেওয়া হয়েছে সেটি। প্রাথমিক ভাবে টুইটারের ওই সতর্কতামূলক বার্তাটিই দেখতে পাবেন ব্যবহারকারীরা। সতর্কবার্তার উপরে ক্লিক করলে বেরিয়ে আসবে ট্রাম্পের টুইট। ‘জনস্বার্থের’ কথা মাথায় রেখে টুইটটিকে মুছে ফেলা হয়নি বলে জানিয়েছে সংস্থা।
আরও পড়ুন: একতরফা ভাবে সংঘর্ষে উস্কানি দেয় ভারত, দাবি চিনের
কিন্তু টুইটারের এই পদক্ষেপে হোয়াইট হাউসের ক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছে তাদেরকে। টুইটারে ট্রাম্পের ব্যাপক ফলোয়িং সত্ত্বেও প্রেসিডেন্টের অভিযোগ, সংস্থাটি কনজ়ারভেটিভদের বিরোধী-পক্ষ নিচ্ছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy