পিটার হটেজ়। ছবি সংগৃহীত।
বিশ্বের একাধিক সংস্থার সঙ্গে হাত মিলিয়ে ভারতের তৈরি ভ্যাকসিন এই অতিমারি থেকে ‘বিশ্বকে বাঁচিয়েছে’— ওষুধ শিল্পে ‘এ দেশের জ্ঞানের পরিসরকে’ কুর্নিশ জানিয়ে এ ভাবেই ভারতের সুখ্যাতি করলেন আমেরিকার এক শীর্ষ স্থানীয় বিজ্ঞানী।
এক ওয়েবিনারে কথাগুলি বলছিলেন পিটার হটেজ়। বেলর কলেজের ন্যাশনাল স্কুল অব ট্রপিক্যাল মেডিসিন-এর ডিন। পাশাপাশি আমেরিকায় টিকাকরণ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের দায়িত্বে রয়েছেন তিনি। পিটার বর্তমানে ভারতীয় ওষুধ নির্মাতা সংস্থাগুলির সঙ্গে হাত মিলিয়ে এমন প্রতিষেধক তৈরির কাজ চালাচ্ছেন, যা কি না নিম্ন আয়ের মানুষদের কাছে সহজে পৌঁছনো যাবে।
ব্রিটিশ সংস্থা অ্যাস্ট্রাজ়েনেকা এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ফর্মুলায় পুণের সিরাম ইনস্টিটিউটের তৈরি কোভিশিল্ড এবং ভারতীয় সংস্থা ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাক্সিনকেই এখনও পর্যন্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে ভারত সরকারের তরফে। যার পর দেশের পাশাপাশি বিদেশেও পাঠানো হয়েছে টিকা। শ্রীলঙ্কা, ভুটান, মলদ্বীপ, বাংলাদেশ, নেপাল, মায়ানমার-সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত কমপক্ষে ৫৬ লক্ষ টিকা পাঠানো হয়েছে ভারতের তরফে। এ দেশ থেকে ভ্যাকসিন নিতে ইচ্ছুক আরও অনেক দেশই নিজে থেকে ভারত সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। যে সূত্র ধরেই ওষুধ শিল্পের জন্য ‘ফার্মাসি অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ নামে সুপরিচিত ভারতকে এ দিন বাহবা দিয়েছেন পিটার।
অন্য দিকে, প্রতিষেধক দেওয়া নিয়ে প্রশাসনিক বিভ্রান্তির জেরে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে আটকে থাকা টিকাকরণ প্রক্রিয়া সম্প্রতি গতি পেল জার্মানিতে। সে দেশে কোভিশিল্ড দেওয়া শুরু হয়েছে ৬৫ বছর এবং তার বেশি বয়সি মানুষজনকে।
করোনা-আক্রান্ত হয়েছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ এবং তাঁর স্ত্রী আসমা। দুই থেকে তিন সপ্তাহ নিভৃতবাসে থেকেই তাঁরা কাজ করবেন। দেশের বাইরে বসবাসকারী নাগরিকদের টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে চিন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy