চিনফিং এবং বাইডেন। ফাইল চিত্র।
ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে এ বার চিনের প্রেসিডেন্ট শি চিনফিংয়ের সঙ্গে আলোচনা করবেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আমেরিকার বিদেশ দফতর জানিয়েছে, শুক্রবারই টেলিফোনে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনা হতে পারে।
যুদ্ধের আবহে বাইডেন-চিনফিং বৈঠক আগামী দিনে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের গতিপ্রকৃতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষত, বাইডেনের আপত্তি সত্ত্বেও চিনফিং যদি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের অনুরোধে সাড়া দিয়ে অস্ত্র এবং সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহের সিদ্ধান্তে অনড় থাকেন তবে আগামী দিনে ওয়াশিংটন-সহ গোটা পশ্চিমী দুনিয়ার সঙ্গে বেজিংয়ের সম্পর্কের গুরুতর অবনতি ঘটতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদ এবং সাধারণ সভায় ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে রাশিয়ার বিরুদ্ধে আনা নিন্দাপ্রস্তাব সমর্থন করেনি চিন। আগামী দিনেও সেই সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে কি না, শুক্রবারের আলোচনায় তার ইঙ্গিত মিলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
তা ছাড়া, ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে তাইওয়ান ঘিরে সামরিক তৎপরতা বাড়িয়েছে বেজিং। চিনফিং সরকার পরিস্থিতির সদ্ব্যবহার করে এ বার ‘এক চিন নীতি’ কার্যকর করতে তাইওয়ানে হামলা চালাতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন অনেকেই। বেজিংয়ের শাসককূলকে সেই ‘অ্যাজেন্ডা’ কার্যকরের পথ থেকে বাইডেন সরাতে পারেন কি না, তারও দিশানির্দেশ মিলতে পারে শুক্রবারের আলোচনায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy