ইলন মাস্ক এবং ডোনাল্ড ট্রাম্প। —ফাইল চিত্র।
আমেরিকান নতুন প্রেসিডেন্ট কে? ডোনাল্ড ট্রাম্প, নাকি স্পেস এক্স-এর মালিক ইলন মাস্ক! নাকি মাস্ককে ‘প্রধানমন্ত্রীর’ মতো কোনও অলিখিত কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়া হয়েছে! ট্রাম্পের নতুন শাসনকালে এই ধনকুবেরে নজিরবিহীন ভূমিকা দেখে স্তম্ভিত অনেকেই। তাঁরা প্রশ্ন তুলছেন, বকলমে কি মাস্ক-ই সরকার চালাবেন?
ট্রাম্প অবশ্য মানতে রাজি নন। আজ ফিনিক্সে একটি অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘‘সব গুজব।’’ সমর্থক ও ভক্তদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘‘প্রেসিডেন্সি কখনওই মাস্কের হাতে যাচ্ছে না।’’ ট্রাম্পের কথায়, ‘‘জানেন তো, এটা এখন একটা নতুন পন্থা। ভুয়ো খবর ছড়ানো। নতুন ভুয়ো খবরটা হল, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর ক্ষমতা ইলন মাস্কের হাতে তুলে দিচ্ছেন।’’
ট্রাম্প ও মাস্ক সম্পর্কে এ ধরনের গুঞ্জন আরও বেড়েছে আমেরিকান মিডিয়ার সৌজন্যে। বেশ কিছু সংস্থা তাদের রিপোর্টে দাবি করেছে, মাস্ক আমেরিকার সম্ভাব্য রাষ্ট্রপ্রধান হতে চলেছেন। সাম্প্রতিক কালে রাজনীতিতে মাস্কের নিয়মিত উপস্থিতি সেই দাবির ‘ভিত্তি’ আরও প্রতিষ্ঠা করেছে। ট্রাম্প অবশ্য বলেছেন, ‘‘আমি নিরাপদ, কেন জানেন? ও (ইলন) এ দেশে জন্মায়নি। না না, ও সব কিছু হচ্ছে না। ইলন অসাধারণ কাজ করছেন।’’
আমেরিকার রাজনৈতিক মহলে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির এ হেন উপস্থিতি এক দিকে প্রশংসা কুড়োচ্ছে, অন্য দিকে চিন্তা বাড়াচ্ছে। সরকারের দক্ষতা বাড়াতে ট্রাম্প একটি দফতর তৈরি করেছেন— ‘ডিপার্টমেন্ট অব গভর্মেন্ট এফিসিয়েন্সি’। তার নেতৃত্বে রয়েছেন মাস্ক। তাঁর সঙ্গে কাজ করবেন বিবেক রামস্বামী। এই দফতরটির কাজ হবে সরকারি কাজকর্মকে নিয়ন্ত্রণ করা ও কর্মীদের দক্ষতা বাড়ানো। দফতরটি চলবেও ওয়াশিংটনে মাস্কের স্পেসএক্স অফিস থেকে। বিষয়গুলিকে সহজ ভাবে দেখছেন না আমেরিকার মানুষজন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy