Advertisement
E-Paper

মঙ্গলে উচ্ছল নদী

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ মার্চের মধ্যে মঙ্গলের যে জায়গাটিতে নিজের মাস্টক্যাম-জ়েড ক্যামেরায় ‘পার্সিভিয়ারেন্স’ এই ছবিটি তুলেছে, বিজ্ঞানীরা তাকে বলেন, ‘স্ক্রিঙ্কল হ্যাভ্‌ন’।

An image of Mars

পার্সিভিয়ারেন্স-এর তোলা মঙ্গলের নতুন ছবি। সৌজন্যে: নাসা।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১৩ মে ২০২৩ ০৮:২০
Share
Save

মঙ্গলগ্রহে শুধু নদীই ছিল না, হয়তো বেশ স্রোতও ছিল তাতে। সম্ভবত ছিল হ্রদও। লাল গ্রহ থেকে আমেরিকান মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা-র যান (রোভার) ‘পার্সিভিয়ারেন্স’ আবার নতুন ছবি পাঠিয়েছে। তাতে সেই উচ্ছল নদীরই চিহ্ন মিলছে বলে প্রাথমিক ভাবে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। তাৎপর্যপূর্ণ হল, মঙ্গলের নদীর গভীরতা ও স্রোত, দুই-ই প্রথমে যা ভাবা হয়েছিল, তার চেয়েও বেশি ছিল বলে বিজ্ঞানীদের ধারণা। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ মার্চের মধ্যে মঙ্গলের যে জায়গাটিতে নিজের মাস্টক্যাম-জ়েড ক্যামেরায় ‘পার্সিভিয়ারেন্স’ এই ছবিটি তুলেছে, বিজ্ঞানীরা তাকে বলেন, ‘স্ক্রিঙ্কল হ্যাভ্‌ন’। তাঁদের অনুমান, এখানে খরস্রোতা ও গভীর এক নদী ছিল বলেই এই পাথরগুলি এমন স্তরে স্তরে বিন্যস্ত। মঙ্গল থেকে আসা ছবিতে এমন প্রমাণ এই প্রথম মিলল। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে মঙ্গলে নামার পরে সেখানকার জেজ়েরো গহ্বর অঞ্চলে অনুসন্ধান চালাচ্ছে নাসার যানটি। বিজ্ঞানীদের সন্দেহ, মঙ্গলের বিভিন্ন জলধারা এসে মিশত জেজ়োরো গহ্বরেই।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

mars rover NASA

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

{-- Slick slider script --}}