জন বল্টন
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বল্টনকে আচমকাই বরখাস্ত করলেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার টুইট করে প্রেসিডেন্ট জানান, বল্টনের বেশ কিছু নীতির সঙ্গে তিনি একমত নন। তিনি সরাসরি বল্টনকে জানিয়ে দেন, হোয়াইট হাউসে তাঁকে আর দরকার নেই, তিনি যেন ইস্তফা দেন। সেইমতো পদত্যাগপত্র দেন বল্টন। তালিবানের সঙ্গে তাঁদের বৈঠক আচমকা বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়ে হইচইয়ের মধ্যেই বল্টনকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প।
যদিও পাল্টা টুইটে বল্টনের দাবি, তিনি স্বেচ্ছায় ইস্তফা দিয়েছেন। ইরাক, ইরান, ভেনেজুয়েলায় কঠোর এবং বিতর্কিত নীতির জন্য কট্টরপন্থী বল্টনকে অনেকটাই দায়ী করেছেন বিদেশনীতি বিশ্লেষকেরা। সন্ত্রাসবাদ প্রসঙ্গে বিদেশসচিব মাইক পম্পেয়োর সঙ্গে বল্টন যৌথ সাংবাদিক বৈঠক করবেন, হোয়াইট হাউসের তরফে এই ঘোষণার পরপরই আসে ট্রাম্পের টুইট। ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর থেকেই প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাদের আচমকা বরখাস্ত করা বা ইস্তফা দিতে বাধ্য করা হয়েছে।
গত ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্পের সঙ্গে দ্বিতীয় ‘পরমাণু বৈঠক’ ভেস্তে যাওয়ার পরেই উত্তর কোরিয়া হুঁশিয়ারি দিয়েছিল— মার্কিন বিদেশসচিব পম্পেয়ো এবং নিরাপত্তা উপদেষ্টা বল্টনইই ‘অবিশ্বাসের পরিবেশ’ তৈরি করছেন। এঁদের সরাতেই হবে। বল্টন বাদ। এ বার কি পম্পেয়োর পালা? প্রশ্নটা উঠছে। পিয়ংইয়্যাং আবার আলোচনা চাইছে যে!
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy